শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
শিশুদের হাতে স্মার্টফোন? যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে

শিশুদের হাতে স্মার্টফোন? যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে

শিশুদের হাতে স্মার্টফোন? যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে
শিশুদের হাতে স্মার্টফোন? যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতেই হবে

অনলাইন ডেস্ক: প্রত্যেক পরিবারেই এখন রয়েছে স্মার্টফোন। আর শিশুদের সেই স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখা দায় হয়ে পড়েছে। তারা যখনই হাতে পাচ্ছে, তখনই টেনে নিচ্ছে। এর থেকে মুক্তির উপায় কী?

#অনেক অভিভাবক, শিক্ষক বা বিশেষজ্ঞদের মধ্যেই মতপার্থক্য রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, অল্প বয়সে স্মার্টফোন ব্যবহার করা যেতেই পারে কিন্তু তা যেন ব্যক্তিগত না হয়। অনেকে আবার মনে করেন, এই বয়সে স্মার্টফোন ব্যবহার করা শুরু করলে, ব্যক্তিগত ফোন থাকলে বাচ্চারা অনেক বেশি স্বাধীন মনে করে নিজেদের। পাশাপাশি অনেক কিছু খারাপও শিখতে পারে।

#সাবধান হওয়ারও অনেক উপায় আছে। বাচ্চাদের শিখিয়ে দিতে হবে প্রথমেই যে, ফোন সংক্রান্ত বা অন্যান্য কোনও ধরনের পাসওয়ার্ড শেয়ার করা উচিৎ হবে না। তাদের বলে দিতে হবে, পাসওয়ার্ড থাকলে ফোন ও তথ্য সুরক্ষিত থাকবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে বাবা-মায়েদের হস্তক্ষেপ করতে হবে এবং দেখে নিতে হবে কী শেয়ার করছে তারা।

#স্মার্টফোন মানেই আজকাল বেশিরভাগ মানুষেরই সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকসেস থাকে। সে ক্ষেত্রে তাদের ফ্রেন্ডলিস্ট, পোস্ট ও পার্সোনাল ইনফো, কী কী তারা শেয়ার করছে সে দিকে নজর রাখলে ভালো।

#স্কুল, স্কুলের ঠিকানা, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর বা এই ধরনের কোনও রকম ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে শেয়ার না করলে ভালো। এতে কেউ ট্র্যাক করতে চাইলে পারবে না। তথ্য নিয়ে অসাধু কাজে ব্যবহারের আশঙ্কাও থাকবে না। অর্থাৎ সমস্ত পরিচয় না দিলেই ভালো।

#অনেক অভিভাবকেরই অভিযোগ থাকে, ছেলে ময়েরা ফোনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সারা দিন। এতে পড়াশোনার ক্ষতি হয়। অনেকের ফোনের নেশাও হয়ে যায়। তাই তাদের জন্য নো-ফোন টাইম নির্দিষ্ট করে দিতে হবে। অর্থাৎ দিনের বেশ কিছু নির্দিষ্ট সময়, যেখানে বাচ্চারা ফোন ব্যবহার করবে না, সেটা বেঁধে দিতে হবে।

#অনলাইনে কিছু শেয়ার করার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। অচেনা কারও সঙ্গে ফোন নম্বর বা ব্যক্তিগত কোনও তথ্য শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অচেনা মানুষজনের সঙ্গে মেলামেশা না করে, নিজের পরিচিত সার্কেল বানিয়ে নিলে সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।

মতিহার বার্তা ডট কম: ১২ জানুয়ারী ২০২১

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply