শিরোনাম :
অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় তানোরে টিসিবি উপকারভোগীদের জিম্মি করে কর আদায় ফ্রিজ়ে রাখা দুধ গরম করলেই ছানা হয়ে যায়! ফেলে না দিয়ে বানিয়ে ফেলুন নতুন ৫ খাবার গোপন করেছিলেন বিয়ে, প্রেমে পড়েছিলেন সহ-অভিনেত্রীর, বহুকামিতা নিয়ে প্রচারে থাকেন বলি নায়িকা
রাজশাহীতে তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, এএসআই প্রত্যাহার

রাজশাহীতে তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, এএসআই প্রত্যাহার

রাজশাহীতে তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, এএসআই প্রত্যাহার
রাজশাহীতে তরুণীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ, এএসআই প্রত্যাহার

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীতে পুলিশ ফাঁড়িতে এক তরুণীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ পাওয়া গেছে পুলিশের একজন সহকারী উপ-পরিদর্শকের (এএসআই) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তাকে ফাঁড়ি থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

সোমবার (৯ আগস্ট) রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিক তাকে প্রত্যাহার করেন।

জানা গেছে, অভিযুক্ত এএসআইয়ের নাম মো. শামীম। ভুক্তভোগী তরুণীর (১৮) বাড়ি নগরীর ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি বিবাহিত। স্বামীর নির্যাতনের কারণে তিনি পুলিশের জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেছিলেন। এরপর নগরীর বোসপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই শামীম তদন্ত করে আসেন। সেদিন তিনি ওই তরুণীকে পুলিশ ফাঁড়িতে ডেকে পাঠান। সে অনুযায়ী গতকাল রোববার ওই তরুণী তার মাকে নিয়ে ফাঁড়িতে যান।

এ সময় এএসআই শামীম ওই তরুণীর মাকে রুমের বাইরে যেতে বলেন। ওই তরুণী রুমে একা থাকলে এএসআই শামীম তার শ্লীলতাহানি ঘটান। এ নিয়ে সন্ধ্যায় ওই তরুণীর বাবা বোয়ালিয়া থানায় এএসআই শামীমের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেন। কিন্তু রাতেই আবার স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর আরমান আলী ওই তরুণীর পরিবার এবং এএসআই শামীমকে ডেকে মীমাংসা করে দেন। তবে এই মীমাংসা না মেনে ভুক্তভোগী তরুণীর বাবা আরএমপি কমিশনারের কাছে যান। এরপরই পুলিশ কমিশনার অভিযুক্তকে প্রত্যাহার করেন।

বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারন চন্দ্র বর্মন বলন, থানায় অভিযোগ হওয়ার পর ঘটনাটি সম্পর্কে আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নোট দিয়েছিলাম। ওই তরুণীর বাবাও কমিশনার স্যারের সাথে দেখা করেছিলেন। এরপর অভিযুক্ত এএসআইকে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। এখন এ অভিযোগের তদন্ত হবে। তারপর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।

অভিযোগের বিষয়ে কথা বলার জন্য এএসআই শামীমের দুটি মোবাইল নম্বরে কয়েক দফা ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি। পরিচয় দিয়ে ক্ষুদে বার্তা পাঠানোর পরও তিনি সাড়া দেননি। তাই তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply