শিরোনাম :
সাপ্তাহিক বাংলার বিবেক পত্রিকা অফিসে দূস্কৃতিকারীদের ককটেল হামলা ও সিটি ক্যামেরা ভাংচুর নগরীর মতিহারে বিল্ডিং নির্মান বন্ধের হুমকি! ভয়ে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিলেন বিধবা নারী (ভিডিও) গোদাগাড়ীতে ১০লাখ টাকার হেরোইন-সহ ৩জন মাদক কারবারী গ্রেফতার নগরীর তালাইমারীতে গাঁজা কারকারী মল্লিক গ্রেফতার রাজশাহীতে প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু রিভার সিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রুয়েটকে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রুপান্তর করতে হলে সকল ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী চিপস্ খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ৬ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ চেষ্টা: আসামি নাইম গ্রেফতার এইচএসসি পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আরএমপি’র নোটিশ জারি তানোরে ক্লুলেস হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইকবাল গ্রেফতার কৃষিতে বির্পযয়ের আশঙ্কা তানোরে চোরাপথে আশা মানহীন সারে বাজার সয়লাব
দুধের মান নির্ণয়ে টাস্কফোর্স

দুধের মান নির্ণয়ে টাস্কফোর্স

মতিহার বার্তা ডেস্ক : বিগত কয়েকদিন যাবত দেশে বেশকিছু দুধের মান নিয়ে কথা উঠেছে এমনকি সে সকল দুধের মানের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে ব্যাপারটি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। এর ফলে দেশের জনগণের মাঝে একটি আতঙ্ক বিরাজ করছে এবং এই আতঙ্ক দূর করতে এবং দুধের সম্পূর্ণ গুণগতমান নিশ্চিতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জাতীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের আওতায় টাস্কফোর্স গঠন করেছে।

দেশের বিভিন্ন খামার ও প্রতিষ্ঠান থেকে দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের নমুনা সংগ্রহ ও মান নির্ণয়ে সাত সদস্যের ওই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।

টাস্কফোর্স দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনকারী দেশের বিভিন্ন খামার ও প্রতিষ্ঠান থেকে নমুনা নিয়ে গুণগত মান নির্ণয় করবে। গবেষণার ফলাফল নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন করবে। এ সংক্রান্ত সুপারিশও দেবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেইরি বিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদকে চেয়ারম্যান এবং একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আশিকুল ইসলামকে সদস্যসচিব করে ওই টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। অন্য সদস্যরা হলেন- ডেইরি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নুরুল ইসলাম, বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেমের পরিচালক অধ্যাপক ড. এম এ এম ইয়াহিয়া খন্দকার, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম লুৎফুল কবির, কৃষি রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. রাজিয়া সুলতানা এবং ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম।

উপাচার্য লুৎফুল হাসান বলেন, দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যে ক্ষতিকর অ্যান্টিবায়োটিক থাকলে সে জন্য আসলে খামারি না প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানগুলো দায়ী সেটি জানা জরুরি। বিষয়টি প্রমাণিত না হলে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে দরিদ্র খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এই উদ্যোগ নিয়েছে।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২১ জুলাই, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply