শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
এখন যে কেউ কাশ্মীরি ফর্সা সুন্দরী মেয়েদের বিয়ে করতে পারবেন” বিজেপি বিধায়ক

এখন যে কেউ কাশ্মীরি ফর্সা সুন্দরী মেয়েদের বিয়ে করতে পারবেন” বিজেপি বিধায়ক

এ ব্যাপারে ওই বিধায়ককে প্রশ্ন করা হলে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে তিনি বলেন, “এখন কোনও সমস্যা ছাড়াই যে কেউ কাশ্মীরি মহিলাদের বিয়ে করতে পারবেন। এটাই সত্যি। এটা কাশ্মীরের মানুষের স্বাধীনতা। এখন কাশ্মীর স্বাধীনতা পেয়েছে।”

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কাশ্মীরের ফর্সা মেয়েদের এবার বিয়ে করার সুযোগ এসেছে। উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন যোগীরাজ্যের বিজেপি বিধায়ক।

ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার উদযাপন অনুষ্ঠানে মুজফফরনগরের কাটাউলি এলাকার বিধায়ক বিক্রম সিং সাইনি একথা বলেছেন।

বিধায়ক বলেন, “কর্মীরা খুবই উত্তেজিত এবং যারা অবিবাহিত তারা তো এবার ওখানে বিয়েও করতে পারবে। এখন আর কোনও সমস্যা নেই। এর আগে ওখানে মহিলাদের উপর অত্যাচার হত। যদি ওখানকার কোনও মেয়ে উত্তরপ্রদেশের কোনও ছেলেকে বিয়ে করত তাহলে নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে যেত। ভারত ও কাশ্মীরের নাগরিকত্ব আলাদা ছিল। আর এখানকার মুলসিম মহিলাদেরও আনন্দ করা উচিত। ওখানে বিয়ে করুন। ফরসা কাশ্মীরি মেয়েদের। আনন্দ করা উচিত। সবার আনন্দ করা উচিত, সে হিন্দু হোক কি মুসলিম। এ নিয়ে সারা দেশের আনন্দ করা উচিত।”

এ ব্যাপারে ওই বিধায়ককে প্রশ্ন করা হলে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে তিনি বলেন, “এখন কোনও সমস্যা ছাড়াই যে কেউ কাশ্মীরি মহিলাদের বিয়ে করতে পারবেন। এটাই সত্যি। এটা কাশ্মীরের মানুষের স্বাধীনতা। এখন কাশ্মীর স্বাধীনতা পেয়েছে।”

ওই ভিডিওয় বিধায়ক আরও বলেছেন, “মোদীজি আপনি আমাদের স্বপ্ন পূরণ করেছেন। সর্বত্র মানুষ ঢাক বাজিয়ে আনন্দ করছে। সে লাদাখ হোক কিংবা লেহ। গতকাল আমি একজনকে ফোন করে জানতে চাই ওখানে কোনও বাড়ি আছে কিনা।” এ ব্যাপারে প্রশ্নের উত্তরে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে তিনি বলেন, “আমি কাশ্মীরে বাড়ি কিনতে চাই। ওখানে সবকিছুই সুন্দর, ওই জায়গাটা, ওখানকার পুরুষ এবং মহিলারা। সব কিছু।

পরে নিজের মন্তব্যের সমর্থনে বিধায়ক বলেন, নিজের গ্রামে যে ভাষায় কথা বলেন সে ভাষাতেই এখানেও কথা বলেছেন তিনি।

মতিহার বার্তা ডট কম  ০৭ আগস্ট  ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply