শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই রাজশাহীর পদ্মায় চলছে মা ইলিশ নিধন

নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই রাজশাহীর পদ্মায় চলছে মা ইলিশ নিধন

নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই রাজশাহীর পদ্মায় চলছে মা ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই রাজশাহীর পদ্মায় চলছে মা ইলিশ নিধন

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী নগরীর পদ্মায় নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করেই চলছে মা ইলিশ নিধন কার্যক্রম। অনুসন্ধানে জানা যায়, এক শ্রেণীর অসাধু জেলে গভীর রাতে পদ্মায় মা ইলিশ ও বাচ্চা ইলিশ কারেন্ট জাল ব্যবহারের মাধ্যমে শিকার করছে। নগরীর বোয়ালিয়া থানাধিন পঞ্চবটি এলাকার মামুন তাদের মধ্যে অন্যতম।

স্থানীয়রা জানায় প্রতিদিন গড়ে সে আড়াই থেকে ৩মন মাছ শিকার করে ফজরের আগে চলে যায়। আজ সোমবার ভোরেও সে মা-বাচ্চা মিলে প্রায় তিন মন ইলিশ মাছ শিকার করেছে।

এদিকে সরকারী নিষেধাজ্ঞা থাকায় হাত গুটিয়ে অলস সময় কাটাচ্ছেন এখন অনেক জেলেরা। অথচ আইনের তোয়াক্কা না করেই এক অসাধু জেলেরা রাতের অন্ধকারে পদ্মায় ইলিশ মাছ ধরতে ব্যস্ত আছে।

নগরীর উপকন্ঠ ইউসুফপুর গ্রামের রবিউল বলেন, সরকারী নিষেধাজ্ঞা মেনে আমরা ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ রেখেছি অথচ এক শ্রেনীর অসাধু জেলেরা মাছ শিকার অব্যাহত রেখেছে।

বিভিন্ন এলাকায় খোজখবর নিয়ে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তারা তাদের ইচ্ছামত নদীতে ঘুরে মাছ ধরে নিয়ে যায় জেলেরা। এ প্রজনন মৌসুমের কারনে সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকার সত্বেও মা ইলিশ মাছ শিকার করে রাতে ব্যাগের ভিতরে কোন এক ঝোপ-ঝাড়ে তা সস্তা দামে বিক্রি করা হচ্ছে। উপজেলা মৎস্য সমিতির সভাপতি মদন হলদার বলেন চলতি প্রজনন মৌসুমে প্রকৃত জেলেরা মাছ শিকার বন্ধ রেখেছে। তবে নদীতে মাছ শিকার করছে আমি শুনেছি।

তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন প্রজনন মৌসুমে জেলেদের জন প্রতি ২০ কেজি কওে চাউল বিতরণ করা হলেও প্রকৃত জেলেরা অনেকে তা পায়নি। কারণ হিসাবে তিনি উল্লেখ করে বলেন উপজেলায় ১ হাজার ১৪৯ জন কার্ডধারী জেলে রয়েছে,তার মধ্যে ২৭৯জনকে ভিজিএফ এর আওতায় আনা হয়েছে।

এব্যাপারে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম বলছেন, রাওথা, চন্দনশহর ও পিরোজপুর এলাকায় পদ্মায় এক শ্রেণীর জেলেরা কিছু ইলিশ মাছ শিকার করছে এমন সংবাদে প্রতিদিনের মতো আমরা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৩১ হাজার ৭শ মিটার কারেন্ট জাল,৪ কেজি মা ইলিশ মাছ,জরিমানা ৫ হাজার টাকা ও ৬টি মোবাইল কোর্ট করা হয়। তবে এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৮ অক্টোবর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply