শিরোনাম :
প্রেমিকার বাড়ির সামনে বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু; বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘শাড়ি ক্যানসার’ কেন হয়? তার উপসর্গই বা কী? জানালেন চিকিৎসক ডায়াবেটিকেরাও ভাত খেতে পারেন, তবে মানতে হবে কিছু নিয়ম মল্লিকার সঙ্গে চুমু বিতর্ক, মুখ দেখাদেখি বন্ধ কুড়ি বছর, সাক্ষাৎ পেয়ে কী করলেন ইমরান? ক্যাটরিনার জন্যই সলমনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, ইদে স্বামীকে নিয়ে ভাইজানের বাড়িতে আলিয়া! রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬ ১৬ মাসের মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে ছুটি কাটাতে যান মা, না খেয়ে, জল না পেয়ে মৃত্যু! সাজা যাবজ্জীবন রাজশাহীতে ট্রাকে টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি, আটক ২ পুঠিয়ায় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৩ ঈদের সাথে যুক্ত হওয়া নববর্ষের উচ্ছ্বাসে বিনোদন স্পট পরিপূর্ণ
৮০ লাখ টাকার কাজে গড়মিল, রামেকের পরিচালকসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮০ লাখ টাকার কাজে গড়মিল, রামেকের পরিচালকসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮০ লাখ টাকার কাজে গড়মিল, রামেকের পরিচালকসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
৮০ লাখ টাকার কাজে গড়মিল, রামেকের পরিচালকসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) রোগীদের খাবার সরবরাহের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালকসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরকরা হয়েছে।

রাজশাহী জেলা যুগ্ম জজ আদালত-১ এর বিচারক জয়ন্তী রানী সাহা মামলাটি আমলে নিয়ে ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।

সোমবার দুপুরে হাসপাতালের খাবার সরবরাহের ঠিকাদার মো. সুমন বাদি হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, হাসপাতালের পরিচালক, দরপত্র কমিটির সদস্য, সরকার ও ঠিকাদার শফিকুল ইসলামকে বিবাদী করা হয়েছে।

বাদি পক্ষের আইনজীবী একেএম আনোয়ার হোসেন বলেন, দরপত্র আহ্বানের পর প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার মো. সুমন অন্যদের সঙ্গে দরপত্র জমা দেন। গত ৫ সেপ্টেম্বর সবার সামনে দরপত্র বাক্স খোলা হয়। তাতে দেখা যায়, রোগীদের জন্য মুরগির মাংস সরবরাহে অন্যরা যে দর উল্লেখ করেছেন, এর চেয়ে কম দর দিয়েছেন সুমন। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়নি। পরে শফিকুল নামে অন্য এক ঠিকাদারকে কাজটি দিয়ে দেওয়া। সুমন কেজি প্রতি ২১৩ টাকা দর দিলেও ২১৪ টাকা দর দাতা শফিকুলকে কাজটি দেয়া হয়।

আইনজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, ঠিকাদারির কাগজপত্র ঠিক থাকার পরও বেশি দরে অন্যকে প্রায় ৮০ লাখ টাকার কাজটি দেয়ায় বাদী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এছাড়া সরকারও লোকসানের মুখে পড়েছে।

তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী সিটি করপোরেশনের কোনো প্রতিনিধি এই দরপত্র প্রক্রিয়ায় থাকতে পারেন না। কিন্তু নিয়ম ভেঙে সিটি করপোরেশনের বিদ্যুৎ বিভাগের একজন প্রকৌশলীকে রাখা হয়েছে এই দরপত্র কমিটিতে।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, আমরা এখনও আদালতের কাগজপত্র পাইনি। পেলে বাদি কী অভিযোগ করেছেন, সেটি দেখা যাবে। তবে নিয়ম অনুযায়ী দরপত্র প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৮ অক্টোবর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply