শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মেডিকেল অফিসার ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ছাড়ায় চলছে পুঠিয়া থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

মেডিকেল অফিসার ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ছাড়ায় চলছে পুঠিয়া থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

মেডিকেল অফিসার ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ছাড়ায় চলছে পুঠিয়া থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
মেডিকেল অফিসার ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ছাড়ায় চলছে পুঠিয়া থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

পুঠিয়া প্রতিনিধিঃ পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) পদটি শূণ্য রয়েছে। রহস্যজনক কারণে দীর্ঘদিন ধরে এ পদে কেউ যোগদান করছেন না।

সর্বশেষ আবাসিক মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ডাক্তার সিরাজুল ইসলাম। গত ২০১৩   সালে পদন্নতি নিয়ে চলে গেছে। এর পর থেকে এ পদে আর কেউ যোগদান করেননি। ভার প্রাপ্ত মেডিক্যাল অফিসার দিয়ে এ পদের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এতে স্বাস্থ্য কমপ্লক্সের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

একজন মেডিকেল অফিসারকে সার্বÿণিক এ পদের দায়িত্ব পালন করতে হয়। এ পর্যন্ত যে কয়জন আবাসিক মেডিকেল অফিসাররা এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের মধ্যে বেশির ভাগ ডাক্তারই স্বাস্থ্য কমেপ্লক্সের কোয়টারে থাকেন না। ফলে সার্বক্ষনিক দায়িত্ব পালন করার কথা থাকলে তারা তা করেন না।

এছাড়াও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আউট ডোরের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পদটিও শূণ্য রয়েছে। এতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রোগিরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিন গড়ে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩ শতাধিকের বেশি রোগি আউডোরে চিকিৎসা নিতে আসেন। এদের মধ্যে বেশির ভাগ রোগিই মেডিসিন ডাক্তারের রোগি বলে জানাগেছে।

এসব রোগিরা মেডিসিনের ডাক্তার না পেয়ে নিরুপায় হয়ে মেডিকেল অফিসার অথবা জরুরী বিভাগের ডাক্তারের কাছে ভিড় করছেন। অনেকেই  মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার না পেয়ে ঘুরে যাচ্ছেন।

এ ব্যাপারের পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডাক্তার নাজমা আক্তার জানান, বিষয়টি আমরা উর্দ্ধতন কর্তৃপÿকে জানিয়েছি। এছাড়ার এমপি মহোদয়কে জানানো হয়েছে।

মতিহার বার্তা ডট কম – ১০ নভেম্বর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply