শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

আবু সাঈদ সজল (রাবি প্রতিনিধি): রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও উত্যক্তের অভিযোগ এনেছেন তার নিজ বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

বুধবার দুপুরে বিশ^বিদ্যালয়ের যৌন হয়রানি নিপীড়ন নিরোধ সেলে ভুক্তোভোগীরা লিখিত অভিযোগপত্র জমা দেন। সেলের সদস্য সচীব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা ড. লায়লা আরজুমান বানু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অভিযুক্ত শিক্ষক চারুকলা অনুষদভুক্ত গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী।

যৌন নিপীড়ন নিরোধ সেলের সদস্য সচীব ড. লায়লা আরজুমান বানু বলেন, ‘চারুকলা অনুষদের ছাত্রীদের অভিযোগপত্র পেয়েছি। অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে।’

এদিকে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীরা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন, ‘ বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক আমিরুল মোমেনীন চৌধুরী দ্বারা বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানি ও মানুষিকভাবে উত্ত্যক্তের শিকার হই। যার কারণে আমরা মানসিকভাবে অনেক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। পড়াশুনা এবং অন্য কোনো কাজেই মনযোগ দিতে পারছি না।’

অভিযোগপত্রে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী ছাত্রীরা আরও উল্লেখ করেন, ‘কারণে অকারণে স্যার আমাদেরকে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ ভাষায় মন্তব্য করে। অফিসে ডেকে বসিয়ে রাখেন। ফ্রি মাইন্ডের কথা বলে নানা রকম ইঙ্গিতপূর্ণ ও অশালীন কথাবার্তা বলেন। অনেকসময় সবার সামনে গায়ে হাত দেন। অন্য নারী শিক্ষকদের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেন।’

অভিযুক্ত অধ্যাপক আমিরুল মোমেনীন চৌধুরীর কাছে জানতে ফোন দেওয়া হলে তার ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক সিদ্ধার্থ শঙ্কর তালুকদার বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে ডিটেইলস কিছু না জেনে কোন মন্তব্য করতে পারবো না। 

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৬ ফেব্রুয়ারী , ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply