শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
পাঁচবিবিতে নিয়মবর্হিভুত ভাবে চলছে মাদ্রাসার কার্যক্রম

পাঁচবিবিতে নিয়মবর্হিভুত ভাবে চলছে মাদ্রাসার কার্যক্রম

পাঁচবিবিতে নিয়মবর্হিভুত ভাবে চলছে মাদ্রাসার কার্যক্রম
পাঁচবিবিতে নিয়মবর্হিভুত ভাবে চলছে মাদ্রাসার কার্যক্রম

পাঁচবিবি (জয়পুরহাট) প্রতিনিধিঃ শিক্ষক-কর্মচারীসহ ১৯ জন শিক্ষক থাকলেও জাতীয় সংগীতের সময় ৫ জন শিক্ষক ও ১ম থেকে ১০ম শ্রেণির মোট ৩৭ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও বাঁকি ১৪ জন ছিল অনুপস্থিত। প্রায় প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার জয়হার দাখিল মাদ্রাসায়। অথচ প্রতি মাসে শিক্ষকদের মাসিক বেতন বাবদ সরকার দিচ্ছেন প্রায় ৩লক্ষাধিক টাকা। তবুও নজর নেই কর্তৃপক্ষের। আর শিক্ষা ব্যবস্থার এমন দুরাবস্থা দেখে হতাশ হয়েছেন অভিভাবকরা।
অভিভাবক মিজানুর রহমানসহ একাধিক ব্যাক্তি বলেন, অনেক অনিয়ম আছে এসব বলে কোন লাভ নেই? তাছাড়া অনিয়ম ও দূর্নীতির কারনে মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে।
সরেজমিনে দেখাযায়, মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা লাইনে দাঁড়িয়ে জাতীয় সংগীত গাইছে। এসময় প্রতিষ্ঠানের ১৯ জন শিক্ষকের মধ্যে ৫ জন উপস্থিত থাকলেও সুপারসহ ১৪ জনই অনুপস্থিত এবং লাইনে দাঁড়িয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইছে ৩৭ জন শিক্ষার্থী। প্রতিষ্ঠানের হাজিরা খাতায় অধিক শিক্ষার্থীর নাম থাকলেও শ্রেণী কক্ষে দেখাযায় উল্টো চিত্র। এবতেদ্বায়ী শাখার ১ম শ্রেণিতে সোহান ও মোস্তাকিন নামের ২ জন শিশু শিক্ষার্থীকে দেখা গেলেও তাদের হাতে নেই কোন পাঠ্যবই বা খাতা-কলম। ৩য় শ্রেণিতে ২ জন, ৫ম ও ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ৪ জন, ৭ম শ্রেণিতে ৭ জন, ৮ম শ্রেণিতে ৫ জন, ৯ম শ্রেণিতে ৯ জন ও ১০ শ্রেণিতে ৫ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকলেও ২য় ও ৪র্থ শ্রেণীতে কোন শিক্ষার্থীকে পাওয়া যায়নি।
এসব অনিয়মের বিষয়ে জানতে মাদ্রাসার সুপার জালাল উদ্দীনের  মুঠোফোনে একাধিবার ফোন দিয়েও রিচিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় ইউপি সদস্য নিয়ামুল ইসলাম মতিন সাংবাদিকদের বলেন, শিক্ষকরা কেন সময়মত মাদ্রাসায় আসে না এবিষয়ে আপনারা লেখেন।
অপর দিকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার টি এম আব্দুল হামিদ বলেন, আগের ইউএনওর সঙ্গে ঐ মাদ্রাসায় গিয়েছিলাম এবছর এখনও যাওয়া হয়নি।

মতিহার বার্তা ডট কম – ১২  মার্চ ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply