শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রাজশাহীর কাটাখালি পৌরসভায় ওয়াটার এন্ড স্যানেটেশান আগামী এপ্রিলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

রাজশাহীর কাটাখালি পৌরসভায় ওয়াটার এন্ড স্যানেটেশান আগামী এপ্রিলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী নগরীর উপকন্ঠ কাটাখালি পৌরসভায় বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ওয়াটার এন্ড স্যানেটেশান আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে।

এদিন ব্যপক নানা আয়োজন ও হাজার হাজার বাসিন্দাদের উপস্থিতিতে এ প্রকল্প উদ্বোধন করা হবে।

এতে প্রতিনিধিত্ব করবেন ওয়াল্ড ব্যাংক, স্থানীয় সরকার মন্ত্রানালয়ও জনস্বাথ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর।

৩বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে আওতায় থাকছে পানি ব্যবস্থা, দুস্থ্যদের জন্য স্যানেটেশন ব্যবস্থা, ড্রেন ব্যবস্থা, ময়লা আবর্জনা ফেলার ডাসবিন ও ডামপিং স্টেশান। এ প্রকল্পে ব্যয় হবে ৫০ থেকে ১০০ কোটি টাকা।

ইতিমধ্যেই পৌরসভার বাসিন্দাদের মাঝে আনন্দের বন্যা বইছে। পৌরবাসিরা বলছে, কাটাখালি পৌরসভায় মোঃ আব্বাস আলী মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে ধিরে ধিরে পৌরসভা এলাকার রাস্তা ঘাট, স্কুল-কলেজের ব্যপক উন্ননি, শিক্ষার মান বৃদ্ধিসহ মানুষের জিবন মান শহরের বাসিন্দাদের থেকে কোন অংশে পিছিয়ে নেই।

তারা আরও বলেন, ৩ বছর মেয়াদি এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পৌর এলাকার ব্যাপক উন্নায়ন হবে। পৌর এলাকা পাবে অধুনিকতার ছোয়া। আর এ সকল সফলতার পেছনে রুচিশিল নেতা ও মেয়র মোঃ আব্বাস আলীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তারা।

এ বিষয়ে মেয়র মোঃ আব্বাস আলীর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, কাটাখালী আমার জন্মস্থান। আমি এ এলাকার সন্তান। তিনি বলেন, পৌরসভায় মেয়র হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর থেকেই আমার স্বপ্ন ছিল পৌরবাসির জিবনযাত্রার মান উন্নয়নে কাজ করা। আর সেই লক্ষে দায়িত্বভার গ্রহন করার পর থেকেই ৩বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে জন্য সর্বচ্চো শ্রম দিয়েছি আমি। যা আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তহ্বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। পৌরবাসির উৎসাহ ও ভালবাসা, আমাকে এগিয়ে নিতে সহায়ক হয়েছে।

মেয়র বলেন, অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল স্বরূপ বিশ্ব ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত “ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন প্রজেক্টের” প্রথম পর্বের শুভ উদ্বোধন আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ্ এই প্রজেক্টটি পর্যায়ক্রমে তিন বছর চলবে। আশা করছি, এই প্রজেক্টের মাধ্যমে কাটাখালী পৌরসভার ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হবে ইনশাআল্লাহ

মতিহার বার্তা ডট কম – ১৭  মার্চ ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply