শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রাজশাহী মহানগরীতে মাদক সম্রাজ্ঞী কলি’র মাদকের ব্যবসা রমরমা !

রাজশাহী মহানগরীতে মাদক সম্রাজ্ঞী কলি’র মাদকের ব্যবসা রমরমা !

রাজশাহী মহানগরীতে মাদক সম্রাজ্ঞী কলি’র মাদকের ব্যবসা রমরমা !
রাজশাহী মহানগরীতে মাদক সম্রাজ্ঞী কলি’র মাদকের ব্যবসা রমরমা !

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীতে কুখ্যাত মাদক সম্রাজ্ঞী কলির মাদকের ব্যবসা যেন থামার নয়। মহানগরীর বোয়ালিয়া থানাধিন পাচানিমাঠ সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা জিল্লু সর্দারের মেয়ে এই কলি।

দির্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে কলি তার স্বামী সঞ্জু ,ভাই ডলার ও রাসেলসহ মাদক ব্যবসার সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত তার বাবা ও মাও। মাদকের ব্যবসাটা তাদের পারিবারিক বল্লে ভুল হবেনা।

সূত্র মতে, তাদের সকলের মিলে প্রায় ২০টি’র মতো মাদকের মামলা রয়েছে।

তারপরও তারা দাপটের সাথে মাদকের ব্যবসা অব্যাহত ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে। মরননেশা হেরোইন, ইয়াবা, ফেন্সিডিল, প্যাথেডিন হাত বাড়ালেই মেলে তাদের কাছে।

হতাশা-উদ্বেগ আর উৎকন্ঠার মধ্যে দিয়েই মাদকাশক্ত পরিবারের অভিভাবকদের দিন কাটছে এদের কর্মকান্ডে।
শুধুই অন্ধকার, আশার আলোর চিহৃ দেখতে পচ্ছেন না ভূক্তভোগী অভিভাবকগণ।

মাদক সম্রাজ্ঞী কলির মতো বড়বড় মাদকের গড ফাদাররা দাপটের সাথে চালাচ্ছে মাদকের ব্যবসা। আর আটক হচ্ছে মাদকাশক্তরা ও খুদ্র মাদকাশক্ত মাদক ব্যবসায়ীরা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক স্থানীয়দের অভিযোগ , যারা ধরবে তাদের সাথেই কলিদের মতো মাদক স¤্রাজ্ঞীদের গভির সখ্য।

অনুসন্ধানে জানা যায়, কলি’র প্রায় ১২টির মতো লেবার আছে যারা মোবাইল হাতে পুরো এলাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে দাঁড়িয়ে পাহারাদেয়। তাদের জন্য দৈনিক বরাদ্দ নগদ ৫০০ টাকা ও অর্ধেক ফেন্সিডিল বা ০৫পিস ইয়াবা ট্যাবলেট।

এছাড়া প্রশাসনের কেউ এলাকায় প্রবেশ করলেই ম্যাডাম সরে যান, মুঠো ফোনে বার্ত দেয় লেবাররা। আর কৌশলি কলি মাদক সরিয়ে ফেলে। সাথে নিজেও নিরাপদ স্থানে সরে যায়।

এছাড়া কলি’র ডিজিটাল ব্যবসা রয়েছে, মাধ্যম ফেসবুক, ইমু ও ম্যসেনঞ্জার। মাদকের ওর্ডার নিয়ে তার লেবার দিয়ে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকে। কলি’র মাদক সিন্ডিকেট শহরজুড়েই এট সকলেরই বক্তব্য। কলি’র হাত অনেক লম্বা। সকল শ্রেণীর লোকজনের সাথে রয়েছে তার গভির সখ্যতা। মাদকাশক্তদের সুবিদার্থে নগরীর বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় বাড়ি ভাড়া করে বসায় মাদকের আড্ডা।

পুলিশ চাইলেই যে কোন সময় কলি কেন পুরো মহানগরী থেকে মাদক নিমূল সম্ভব বলেও জানান স্থানীয়রা।

মতিহার বার্তা ডট কম – ০৯ আগস্ট, ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply