শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
দুর্নীতি চাপা দিতে কাগজপত্র পোড়ানোর অভিযোগ

দুর্নীতি চাপা দিতে কাগজপত্র পোড়ানোর অভিযোগ

দুর্নীতি চাপা দিতে কাগজপত্র পোড়ানোর অভিযোগ

মতিহার বার্তা ডেস্ক: নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) এসএমএ করিমের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয় ধামাচাপা দিতে প্রয়োজনীয় অফিসিয়াল কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ ব্যাপারে সোমবার ওই অফিসের বর্তমান অফিস সহকারী মনিরুজ্জামান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

এছাড়া এর আগে তৎকালীন অফিস সহকারী জিয়াউর রহমানও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন সরকারি দফতরে লিখিতভাবে একই অভিযোগ করেছিলেন।

অভিযোগে জানা যায়, লোহাগড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসে গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১৭টি সেতু-কালভার্টের শিডিউল বিক্রির ৪ লাখ ৮৬ হাজার এবং এইচবিবি রাস্তার সিডিউল বিক্রির ৬ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে পিআইও এসএমএ করিম আত্মসাৎ করেন মর্মে তৎকালীন অফিস সহকারী জিয়াউর রহমান দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন দফতরে এবং বর্তমান অফিস সহকারী মনিরুজ্জামান ইউএনওসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ করেছেন।

এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য নড়াইলের জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেন। এর প্রেক্ষিতে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান ৬ জুলাই সিডিউল বিক্রির টাকা আত্মসাতের বিষয়ে তদন্তকালে ওই কর্মকর্তা তার কক্ষের আলমারিতে সংরক্ষিত নথিপত্রাদি উপস্থাপন করেননি।

অথচ তদন্ত পরবর্তীতে পিআইওর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সব কাগজপত্র সাবেক অফিস সহায়ক শিকদার আশরাফুল আলম ও কার্যসহকারী হারুন অর রশিদের সহযোগিতায় তিনি রাতের আঁধারে পুড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এসএমএ করিম শনিবার দুপুরে বলেন, অফিস সহকারীর অপরাধ ঢাকতে আমার বিরুদ্ধে অহেতুক মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে, যা তদন্তে প্রমাণিত হবে।

একই প্রসঙ্গে লোহাগড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুকুল কুমার মৈত্র শনিবার দুপুরে যুগান্তরকে বলেন, তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ হলে কী কী কাগজপত্র পোড়ানো হয়েছে তা জানা যাবে।সুত্র: যুগান্তর

 মতিহার বার্তা ডট কম- ২৩-০৮-২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply