শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
এগোচ্ছেন ট্রাম্প, শেষ মুহূর্তে বাজিমাত করবেন কে

এগোচ্ছেন ট্রাম্প, শেষ মুহূর্তে বাজিমাত করবেন কে

আবেগ-উচ্ছ্বাসে রাস্তায় বাইডেন সমর্থরা। ছবি: রয়টার্স

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :দীর্ঘ ভোটগণনায় মার্কিন দেশে উত্তেজনার পারদ বাড়ছেই। চৌঠা নভেম্বর ভারতীয় সময় দুপুর দুটো পর্যন্ত একেবারেই কিছু বোঝা যাচ্ছিল না। ভোট শতাংশের সমীক্ষায় বোঝা গিয়েছিল জো বাইডেন এগিয়ে থাকবেন। সেখানে বিশেষ ভুল নেই। প্রায় সবসময়েই এগিয়ে থেকেছেন বাইডেন, এবং ভারতীয় সময় সন্ধে সাতটায় তিনি দেড় শতাংশ ভোটে এগিয়ে। কিন্তু যে কোনও নির্বাচনেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলে ভোট শতাংশ আর আসনের সম্পর্ক একেবারে গুলিয়ে যায়।

দেশ জুড়ে ভোট শতাংশে অনেক এগিয়ে থাকলেও লাভ নেই, বরং কম ব্যবধানে এক একটি রাজ্য জিতে নিয়ে সেখানকার সব আসন বগলদাবা করাটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এখনও পুরো বিষয়টা পরিষ্কার না হলেও যে কটি রাজ্যে আসন বেশি এবং লড়াই হাড্ডাহাড্ডি সেটা বুঝতে কোন অসুবিধে নেই। রাজ্যগুলো হল জর্জিয়া (১৬), মিশিগান (১৬), নর্থ ক্যারোলিনা (১৫), পেনসিলভেনিয়া (২০) আর উইসকনসিন (১০)। এগুলো বাদে বাইডেন এগিয়ে ২৪০ এর কাছাকাছি, আর ট্রাম্প সামান্য পিছিয়ে, কিন্তু ২১০ টপকেছেন। বোঝাই যাচ্ছে এখনও সঠিক ফল জানতে বেশ কিছুটা সময় বাকি। তবে ভীষণ লড়াই চলা রাজ্যগুলোর দিকে তাকিয়ে বাইডেন যে ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা বেশি সেকথা বলতেই হচ্ছে। ট্রাম্প শেষমেশ জিতলেও এই সময়টাতে সামনের দিকে তাকালে মনে হচ্ছে তাঁর জেতার আশা কম।

আমেরিকায় বেশ কিছু রাজ্য আছে যেখানে ভোট না হলেও চলে। তারা সব সময়েই হয় রিপাবলিকান অথবা ডেমোক্র্যাটদের দিকে ঝুঁকে আছেন। তাঁদের নিয়ে আলোচনা কম। অন্য দিকে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ সেইসব রাজ্য, যেখানে সামান্য শতাংশের ব্যবধানে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয়। এগুলিই সুইং স্টেট। দোদুল্যমানতার শেষে এঁরা কোন দিকে ঘেঁষবেন তার ওপরই নির্ভর করবে সামগ্রিক ভোটের ফল। মনে রাখতে হবে, বেশি ভোট পেলেই কিন্তু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়া যায় না। তা হলে গতবার হিলারি ক্লিনটনই কুর্সিতে বসতেন। কিন্তু সিকি কোটির বেশি ভোট পেয়েও (যা নাকি ২ শতাংশের বেশি) তিনি হারেন আসনের হিসেবে। এ বারেও সেই একই কথা। সেই কারণেই সমীক্ষা বলেছিল দু’শতাংশের মত ভোটে বাইডেন এগিয়ে থাকলেও তিনি একেবারেই নিশ্চিন্ত নন। কারণ কম ভোট পেয়েও হিসেব করে কয়েকটি রাজ্যে জিতে গেলেই রিপাবলিকানদের পোয়া বারো। সেই হিসেবে নাকি তিন-চার শতাংশ ভোটে বাইডেন এগিয়ে থাকলেও আসনের হিসেবে লড়াই হাড্ডাহাড্ডি। আর মতদানের হিসেবে ৫ শতাংশের মতো বেশি থাকলে তবেই নিশ্চিত হতে পারতেন বাইডেন। তেমনটা এখনও হচ্ছে না। সেই সঙ্গে খবর পাওয়া যাচ্ছে বেশ কিচ্ছু রাজ্যে ভোট গণনা নিয়ে যথেষ্ট অশান্তি হবে। ভোটের সম্পূর্ণ ফলাফল আসতে কয়েকদিন লেগে যেতে পারে এমন আশঙ্কাও রয়েছে।

বিষয়টা যে বেশ জটিল, সেটা বোঝা যাচ্ছে। কারণ গণনার এই পর্যায়েই মার্কিন দেশের মাঝরাতে বক্তব্য রাখছেন বাইডেন। দাবি করছেন, তিনিই জিতবেন। আবার গভীর রাতে টুইট করে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিযোগ, সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা ভোট দিচ্ছেন অনেক জায়গায়। একে তিনি বলছেন ‘ভোট চুরি’। পাশাপাশি বেলা একটা নাগাদ ট্রাম্প বলে দিয়েছেন তিনিই জিতছেন। একইসঙ্গে অবশ্য গণনা বন্ধের দাবিতে আদালতে যাওয়ার হুমকিও ফের দিয়েছেন তিনি।

কোভিডের হানায় বাকি বিশ্বের মতই আমেরিকাও নাজেহাল। বেকারত্ব আকাশ ছুঁচ্ছে। কালো মানুষের প্রতি অবিচারে ফুঁসছে বড় অংশের মানুষ। মার্চ এপ্রিলে সাধারণ করদাতাদের কাছে কিছু ডলার পৌঁছলেও, তারপর থেকে কিন্তু খুব বেশি কিছু ভাবতে পারেননি ট্রাম্প সাহেব। ভোটের আগে জনগণের কাছে কোভিড প্রতিষেধক পৌঁছে দিতে পারলে হয়তো অনেকটা ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা ছিল বর্তমান প্রেসিডেন্টের। তেমনটাও ঘটেনি। ফলে সোজা ভাবনায় ট্রাম্পের হেরে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সমীক্ষাও তাই বলছিল গত দু’মাস ধরে। কিন্তু একেবারে শেষের দিকে কোলাকুলি সেয়ানে সেয়ানে। মনে রাখতে হবে, বিপুল সংখ্যক মানুষ ভোট দিয়েছেন এই নির্বাচনে। যা অনেক সময়েই ক্ষমতা বদলের লক্ষণ। তবে হেরে গেলে নির্বাচনী ফলাফল না মেনে নেওয়ার যে রেওয়াজ, তা সাধারণত পিছিয়ে থাকা দেশগুলোর। এবার সেই ছোঁয়াচ মার্কিন দেশেও লেগেছে। এতটাই বিভাজনের রাজনীতি ঢুকে পড়েছে সে দেশে যে ট্রাম্প হেরে গেলে নাকি হোয়াইট হাউস না ছেড়ে আইনি লড়াইতে নামবেন। বাইডেনও তেমনটাই বলছেন। যাই হোক, সে সব রাজনীতির ভবিষ্যৎ। আপাতত খেলা শুধু সংখ্যার।

যে সুইং স্টেটগুলোর কথা এইসময় মনে করিয়ে দেওয়া দরকার, তার মধ্যে শুরুতেই থাকবে ফ্লরিডা। এখানে গত বার এক শতাংশের সামান্য বেশি ভোটে জিতেছিলেন ট্রাম্প। এ বারে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত প্রায় তিন শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছেন তিনি। মোটের ওপর গত নির্বাচনে যে ক’টা রাজ্যে সামান্য ভোটে জিতেছিলেন ট্রাম্প, সেগুলিতে কিন্তু খুব খারাপ ফল করছেন না তিনি। এর মধ্যে জর্জিয়া, মিশিগান, ওহাইও, নর্থ ক্যারোলিনা উল্লেখযোগ্য। এই মুহূর্তে পেনসিলভেনিয়াতেও বিপুল ভাবে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। তবে এখানে কয়েকটা গন্ডগোল আছে। মিশিগানে এই সময় ট্রাম্প এগিয়ে থাকলেও সেখানে ভোট গোণা অনেকটা বাকি। তার মধ্যে আবার প্রচুর ভোট আগে দেওয়া। সেখানে নাকি ডেমোক্র্যাটদের বেশি ভোট পাওয়ার সম্ভাবনা। পেনসিলভেনিয়াতেও একই ছবি। ফলে ট্রাম্পের এগিয়ে থাকা সম্পর্কে এখনও বেশ সন্দেহ আছে। অন্য দিকে ট্রাম্পের কাছ থেকে অ্যারিজোনা ছিনিয়ে নিতে চলেছেন বাইডেন। এখানে আছে ১১টি আসন। গত বারের ব্যবধান এখানেই বাইশটি কমে যাবে। এক জনের ১১ কমে অন্যের ১১ বাড়লে তেমনটাই হয়। বেলা ১২টায় এর বেশি কিছু বলা যাচ্ছে না।

যে সুইং স্টেটগুলোর কথা নিয়ে আমরা এত আলোচনা করছি, সেখানে গতবার এগিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। আবার দেখে নেওয়া যাক সেই পাঁচটা রাজ্যকে — জর্জিয়া (১৬), মিশিগান (১৬), নর্থ ক্যারোলিনা (১৫), পেনসিলভেনিয়া (২০) আর উইসকনসিন (১০)। যোগ করলে এখানে সাতাত্তরটা আসন, আর এখান থেকে খান তিরিশ জোটাতে পারলেই বাইডেন হোয়াইট হাউসে ঢুকে পড়বেন। কিন্তু ট্রাম্পের পক্ষে লড়াইটা কঠিন, কারণ তাঁকে এর মধ্যে প্রায় পঞ্চাশের ওপর আসন জিততে হবে। মার্কিন দেশের মাঝরাতে ট্রাম্প এইসব জায়গায় কিছুটা এগিয়ে থাকলেও তিনি হয়তো বুঝতে পেরেছিলেন ভোটের বিন্যাসে পরের দিকে তিনি পেছোতে থাকবেন। সেকারণেই হয়তো আদালতে যাওয়ার কথা বলেছিলেন। সেটাই দেখা যাচ্ছে পশ্চিমের দেশটাতে রাত পেরিয়ে ভোরের দিকে পৌঁছনোর সময়। এর মধ্যেই আগের বার জেতা কয়েকটা রাজ্য হেরেছেন ট্রাম্প। এর মধ্যে অ্যারিজোনার ১১টি আসন উল্লেখযোগ্য। গত বারের ব্যবধান এখানেই বাইশটি কমে যাচ্ছে। এক জনের ১১ কমে অন্যের ১১ বাড়লে তেমনটাই হয়। একই ঘটনা ঘটতে চলেছে ওপরের পাঁচটা রাজ্যের মধ্যে দুই থেকে তিনটিতে। সেই হিসেবেই চৌঠা নভেম্বর ভারতীয় সময় সন্ধে সাতটায় এগিয়ে বাইডেন। হয়তো আজকেই ভারতের রাত, অর্থাৎ আমেরিকার দুপুরের মধ্যে নির্বাচনী চিত্র আরও কিছুটা পরিষ্কার হয়ে যাবে।

এই ফুরসতে ভোট শুরু হওয়ার সময়টায় একটু ফিরে তাকানো যাক। নভেম্বর তিন, মার্কিন দেশে শুভ ভোটদিন। শীতকাল, সূর্য উঠতে দেরি হয় আমেরিকায়। তাই দিন শুরু হয় ঘন্টাখানেক পরে। পয়লা নভেম্বর মাঝরাতে ঘড়ির কাঁটা যখন দুটো ছুঁইছুঁই, তখন তাকে পিছিয়ে একটা করে দেওয়াটাই ডে-লাইট সেভিং। আর প্রতি ৪ বছর অন্তর তার পরেই প্রথম সোম পার করে যে মঙ্গলের ঊষা, সেখানেই বুথে গিয়ে ভোট দেওয়া শুরু। তবে দেশটা ভৌগোলিক ভাবে অনেক বড়। তাই ভারতের মত একটাই সময় নয়, বরং বিভিন্ন টাইম জোন। পূর্ব উপকূলে অতলান্তিক থেকে সূর্য ওঠা শুরু, আর অনেকটা পরে গিয়ে তা আলো দেবে প্রশান্ত মহাসাগরকে। প্রত্যন্ত প্রান্ত ধরলে শুধু মার্কিন দেশের পূর্ব পশ্চিমেই সময়ের ব্যবধান ৬ ঘণ্টা। এত কথা বলার কারণ, আমাদের কলকাতায় যখন হেমন্তের বিকেল, তখন মার্কিন দেশে বেশ ঠাণ্ডা পড়েছে, আবার বেড়েছে কোভিড।দিন কয়েক আগেই বিভিন্ন সমীক্ষায় বাইডেনের পক্ষে দেশজোড়া জনমত ট্রাম্পের থেকে ৯ শতাংশ বেশি থাকলেও শেষ দিকে হাওয়া ঘুরেছে চটজলদি। সেপ্টেম্বর থেকে ক্রমাগত পিছোতে থাকলেও একেবারে শেষ মুহূর্তে ট্রাম্প লড়াইয়ের ময়দানে ফিরেছেন দারুণ ভাবে। তবে আমেরিকার নির্বাচন যে অবিশ্বাসের অগাধ জলে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ট্রাম্প সত্যিই কি জিতবেন? যে দাবি তিনি মাঝরাতে করছেন? নাকি চিন বা রাশিয়ার রাষ্ট্রনায়কদের মতোই হার-জিত ভুলে বসে থাকবেন ক্ষমতা আঁকড়ে? অন্য দেশে নির্বাচন পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করতে গম্ভীর মুখে পাড়ি দেন আমেরিকার প্রতিনিধিরা। এ বার দেখা যাক নিজের দেশে গণতন্ত্র বাঁচানোর ক্ষমতা তাঁদের কতটুকু!

তার মধ্যেও প্রথম বিশ্বে তেসরা নভেম্বর ভোর ছ’টাতেই শেষ দিনের ভোটের তোড়জোড় শুরু। শেষ দিনের ভোট, কারণ আমেরিকাতে আগের থেকেই ভোট দিয়ে দেওয়া যায়। আর আগের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়ে এবার নির্বাচন শুরু হওয়ার আগেই ভোট পড়ে গেছে ১০ কোটির বেশি। গতবারের আগে কাজ সেরে ফেলা জনমতের থেকে দ্বিগুণ। মনে রাখতে হবে ২০১৬-তে সব মিলিয়ে ভোট পড়েছিল ১৩ কোটি ৬৬ লক্ষের কিছু বেশি। বোঝাই যাচ্ছে কোভিড পরিস্থিতিতে এ বার বুথে গিয়ে ভোট দিতে চাননি বেশ কিছু মানুষ। তবে শেষ দিন বুথেও ভিড় হয়েছে যথেষ্ট। সব মিলিয়ে যা খবর তাতে গত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ বার ভোটদানের হার আগের সব রেকর্ড ভেঙে দেবে।

এখন যা পরিস্থিতি তাতে ট্রাম্প হয়তো হারতে চলেছেন। তবে তাতেই বা কি? চিন বা রাশিয়ার রাষ্ট্রনায়কদের মতোই হার-জিত ভুলে বসে থাকতেই পারেন সাদা বাড়ির দরজায় ভেতর থেকে ছিটকিনি দিয়ে। সেই জন্যেই তো বারবার কোর্টে যাওয়ার কথা উঠছে। অন্য দেশে নির্বাচন পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করতে গম্ভীর মুখে বিদেশে পাড়ি দেন আমেরিকার প্রতিনিধিরা। এ বার দেখা যাক নিজের দেশে গণতন্ত্র বাঁচানোর ক্ষমতা তাঁদের কতটুকু! সঙ্গে এটাও মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে বাইডেন ক্ষমতায় এলেই মার্কিন দেশে সব সমস্যার সমাধান হবে না। তিনি মোটেই বার্নি স্যান্ডার্সের মত বামঘেঁষা নন, বরং আলগা ডানদিকে ঝুঁকে থাকে মধ্যপন্থী। ধনতন্ত্রের স্বর্গরাজ্যে কোভিদের কালবেলায় ক্ষমতায় এলে তিনি আমজনতার জন্যে কি করেন সেটা দেখতেই মুখিয়ে আছেন অনেকে। ট্রাম্পকে চেনা হয়ে গেছে। এবার যদি জিতে যান, ভোটের আগে আর ফলপ্রকাশের পরে দুই বাইডেনের মধ্যে তুলনা করাটাও সহজ হবে।

মতিহার বার্তা ডট কম –০৪ নভেম্বর-২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply