শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
বাগমারায় ১৭৫ গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন বাসগৃহ

বাগমারায় ১৭৫ গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন বাসগৃহ

বাগমারায় ১৭৫ গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন বাসগৃহ
বাগমারায় ১৭৫ গৃহহীন ও ভূমিহীন পাচ্ছেন বাসগৃহ

স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার মুজিব শতবর্ষে “বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হচ্ছে সমগ্র দেশ জুড়ে। মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের আওতায় গৃহহীন ও ভুমিহীনদের (অর্থাৎ ‘ক’ শ্রেণীর আওতায়) গৃহ নির্মাণ করা হচ্ছে। উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নেই গৃহ নির্মান কাজ এরই মধ্যে প্রায় শেষ হয়েছে।

২০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী দেশ ব্যাপি একযোগে উদ্বোধন করবেন। তার পরেই প্রতিটি ঘর উপকারভোগীদের মাঝে হস্তান্তর করা হবে। এরই মধ্যে বাগমারার ১৬ টি ইউনিয়নে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার ১৭৫ ঘর প্রস্তুুত। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া সেই ঘরে নতুন স্বপ্নে সারাজীবন কাটাবেন উপজেলার গৃহহীন ও ভূমিহীন ব্যক্তিরা। যারা আগে অন্যের জমিতে ছাউনি করে কাটিয়েছেন। তাদের ছিলনা বাড়ি করার মতো জায়গা জমি। মুজিববর্ষে পুনর্বাসিত হচ্ছে সেই সকল উপকারভোগী।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য সেমি পাঁকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ২ শতাংশ জমির উপর নির্মিত বাড়িটিতে থাকছে দুটি কক্ষ একটি রান্নার জায়গা ও একটি টয়লেট। প্রতিটি বাড়ি নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।

অপরদিকে, মাড়িয়া ইউনিয়নে যাত্রাগাছী দীঘির পাড়ে ১২টি পরিবারের জন্য সরকারী খাস জমিতে ১২টি ঘর প্রস্তুুত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পরেই উপজেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় যাদের নামে ঘর নির্মাণ করা হয়েছে তাদের হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর হরা হবে বলে জানান ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আসলাম আলী আসকান।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান বলেন, গৃহহীন ও ভূমিহীন লোকজন যাতে ভালো ভাবে বসবাস করতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার শরিফ আহম্মেদ জানান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য বাসগৃহ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়নে ১শত ৭৫ জন গৃহহীন-ভূমিহীনকে রঙিন টিনের ছাউনি, সেমি পাকা বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে ঘর নির্মানের কাজ।

মতিহার বার্তা ডট কম: ১৫ জানুয়ারী ২০২১

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply