শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
নগরীর কাজলায় সৌন্দর্য বর্ধনের ফুল গাছ কেটে খড়ির আড়ৎ ! ব্যবস্থা নিবেন রাসিক এসি

নগরীর কাজলায় সৌন্দর্য বর্ধনের ফুল গাছ কেটে খড়ির আড়ৎ ! ব্যবস্থা নিবেন রাসিক এসি

নগরীর কাজলায় সৌন্দর্য বর্ধনের ফুল গাছ কেটে খড়ির আড়ৎ ! ব্যবস্থা নিবেন রাসিক এসি
নগরীর কাজলায় সৌন্দর্য বর্ধনের ফুল গাছ কেটে খড়ির আড়ৎ ! ব্যবস্থা নিবেন রাসিক এসি

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী নগরীর কাজলায় ফুলের গাছ কেটে সৌন্দর্যবর্ধনের গ্রিলের ভেতর খড়ির আড়ৎ করেছে এক অসাধু ব্যক্তি। তার নাম মো. সাইদার রহমান, পিতা: মৃত জব্বার মন্ডল। বাড়ি নগরীর ধরমপুর এলাকায়।

এএইচএম খায়রুজ্জামন লিটন রাসিক মেয়র হিসেবে প্রথম দায়িত্বভার গ্রহণের পর পুরো নগরীতে ফুটপাত তৈরীর কাজ শুরু করেন। পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দন সবুজ নগরী গড়ে তোলার লক্ষ্যে ফুটপাত ঘেষে গ্রিলের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের চাঁরা রোপন করান। আর এই কাজ সফলভাবে হচ্ছে কিনা, সেই কাজের তদারকি তিনি নিজে করেন। পুরো নগরীজুড়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিনি নিজে ঘুরে ঘুরে দেখেন এই সৌন্দর্যবর্ধন কাজের অগ্রগতি। বর্তমান রাসিক মেয়রের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল পাচ্ছেন নগরবাসী।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ নগরী ও মনোরম পরিবেশের শহর রাজশাহী সিটি করপোরেশান। আজ এই নগরীর সৌন্দর্যের কথা দেশেরে গন্ডি পেরিয়ে বিদেশেও পৌঁছে গেছে।

আর এই সৌন্দর্যের পেছনে একমাত্র অবদান রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের। দলমত নির্বিশেষে তিনিই এই প্রশংসার দাবিদার তা এখন নগরবাসীর মুখে মুখে।

নগরীর মানুষের জন্য যে সৌন্দর্যবর্ধন। সেই সোন্দর্যবর্ধনের ভেতরে সংরক্ষিত স্থানে প্রবেশ করে, ফুলের গাছ কেটে, অবৈধভাবে খড়ির আড়ৎ স্থাপন, সেটা সত্যিই দু.খ জনক ঘটনা। এমনি মন্তব্য কাজলা অক্ট্রয় মোড় এলাকার অধিকাংশ বাসিন্দাদের।

রাবি‘র একজন শিক্ষক বলেন, নগরীর সৌন্দর্য নষ্ট করার অধিকার করো নেই। তাছাড়া ফুলের গাছ নিধন করে কোন প্রকার প্রতিষ্ঠানের জন্য স্বজন প্রীতির প্রশ্নই আসেনা। তারপরও যে ব্যক্তি খড়ির আড়ৎ করেছেন, তার আড়ত সংলগ্ন তার পিতার ক্রয়কৃত ২৮ ফুট জমি রয়েছে। সেখানে জমিতে দুইটি দোকান ঘর আছে। তা তারা অন্যত্র ভাড়া দিয়ে রেখেছেন। আর ফুলের গাছ কেটে খড়ির আড়ত করে সৌন্দর্যবর্ধন নষ্ট করেছেন। এই অপকর্মের জন্য তার শাস্তি হওয়া উচিত বলেও জানান তিনি।

স্থানীয়রা জানান, এর আগে একাধিকবার সেই খড়ির আড়ৎ ভেঙ্গে উচ্ছেদ করেছে রাসিকের ভ্রাম্যমান আদালত। কিন্তু যতবারই তাকে উচ্ছেদ করা হয়েছে। ততবারই তিনি ফুলের গাছ বেশি করে কেটে তার আড়তের জায়গার পরিধি বাড়িয়েছেন। বর্তমানে সেখানে খড়ির আড়ত স্থায়ীভাবে গড়ে তুলেছেন সাইদার রহমান। এতে নগরীর মতিহার থানাধিন কাজলা অক্ট্রয় মোড়ের সৌন্দর্যবর্ধন পড়েছে হুমকির মুখে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাজশাহী সিটি করপোরেশানের এসি মো. নূরুল ইসলাম তুষার জানান, আমি নতুন জয়েন্ট করেছি। বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে সরেজমিন তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

মতিহার বার্তা ডট কম: ০৭ ফেব্রয়ারি ২০২১

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply