শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মাদক পাচারে গ্রেফতার দুই পুলিশকর্মী

মাদক পাচারে গ্রেফতার দুই পুলিশকর্মী

রাজশাহী নগর পুলিশের অভিযানে আটক-২৩
রাজশাহী নগর পুলিশের অভিযানে আটক-২৩

অনলাইন ডেস্ক: মাদক পাচারে জড়িত সন্দেহে এ বার গ্রেফতার করা হল কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর দুই কনস্টেবলকে। রবিবার ভোরে পলাশ বিশ্বাস ও সুব্রত বিশ্বাস নামে ওই দুই পুলিশকর্মীকে উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে এসটিএফ সূত্রে জানানো হয়েছে।

ওই দুই পুলিশকর্মীর পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয়েছে প্রশান্ত সিকদার ওরফে পচা নামে এক মাদক পাচারকারীকেও। রবিবার ধৃতদের ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক। লালবাজার জানিয়েছে, ধৃতদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য আজ, সোমবার ফের আদালতে আবেদন জানানো হবে।

গোয়েন্দাদের দাবি, ধৃত পুলিশকর্মীরা নিয়মিত কলকাতায় যাতায়াত করতেন। কর্মসূত্রে যাতায়াতের সময়েই তাঁরা মাদক পাচার করতেন। তাঁদের ওই কাজে ব্যবহার করতেন প্রশান্ত। বনগাঁ এলাকায় মাদক পাচার চক্র চালাতেন ওই ব্যক্তি। বেশ কয়েক মাস ধরেই তাঁর উপরে নজর রাখছিলেন গোয়েন্দারা।

গোয়েন্দা সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি কলকাতার স্ট্র্যান্ড রোড এলাকা থেকে ফণী বিশ্বাস ও রাজু বিশ্বাস নামে দুই মাদক পাচারকারীকে গ্রেফতার করা হয়। ওই দু’জনের সঙ্গে ওড়িশার বাসিন্দা সম্বিত বিশ্বাস নামে অন্য এক ব্যক্তিকেও ধরা হয়। ধৃতদের কাছ থেকে এক কেজিরও বেশি মাদক উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই মাদকের বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা বলে দাবি করছেন তদন্তকারীরা।

ধৃতদের জেরা করার পরে দুই পুলিশকর্মীর জড়িত থাকার বিষয়টি জানা যায়। ধরা পড়তে পারেন, এমন খবর পেয়ে পলাশ ও সুব্রত বনগাঁ ছেড়ে গাইঘাটা এলাকায় মুরগির একটি খামারে গা-ঢাকা দিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন প্রশান্তও। রবিবার ভোরে ওই দু’জনের সঙ্গে তাঁকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।

তদন্তকারীদের দাবি, পলাশ ও সুব্রত বেশ কয়েক বছর ধরে মাদক পাচারের কাজ করছেন। বনগাঁ ও গাইঘাটা এলাকা থেকে মাদক নিয়ে এসে মোটা টাকা কমিশনের বিনিময়ে কলকাতার এজেন্টদের পাচার করতেন ওই দুই পুলিশকর্মী।

এ বার ধৃতদের জেরা করে কলকাতার মাদক পাচার চক্রের চাঁইদের খোঁজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। অনন্দবাজার

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply