শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
প্রফেসর ড. শামসুন নাহারের মৃত্যুতে রাবি উপাচার্যের শোক

প্রফেসর ড. শামসুন নাহারের মৃত্যুতে রাবি উপাচার্যের শোক

প্রফেসর ড. শামসুন নাহারের মৃত্যুতে রাবি উপাচার্যের শোক
প্রফেসর ড. শামসুন নাহারের মৃত্যুতে রাবি উপাচার্যের শোক

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক প্রফেসর প্রফেসর ড. শামসুন নাহারের মৃত্যুতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর এম আব্দুস সোবহান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। গতকাল রবিবার(১৮ এপ্রিল) বিকেল ৩টার সময় ড.শামসুন নাহার রাজশাহী শহরের মাস্টারপাড়ায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

তিনি গত ১৪ মার্চ থেকে কোভিড-১৯ আক্রান্ত ছিলেন। গতকাল বাদ এশা দরগাহপাড়া জামে মসজিদে মরহুমার জানাজা শেষে নগরীর হেতেমখা গোরস্থানে দাফন করা হয়।

উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয়ে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণায় মরহুমার অবদান শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে রাবি উপাচার্য বলেন, তাঁর মৃত্যুতে দেশ এক অন্যতম মেধাবী উদ্ভিদবিজ্ঞানী, সাইটোট্যাক্সনমিস্ট ও শিক্ষাবিদকে হারালো।

উল্লেখ্য, প্রফেসর শামসুন নাহার ১৯৪৯ সালে রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিষয়ে ১৯৬৯ ও ১৯৭১ সালে যথাক্রমে বিএসসি ও এমএসসি ডিগ্রি এবং ১৯৮২ সালে ভারতের হায়দ্রাবাদের ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদে যোগ দেন ও ১৯৮৬ সালে প্রফেসর পদে উন্নীত হন। দীর্ঘ অধ্যাপনা জীবনে তিনি রোকেয়া হলের প্রভোস্ট (১৯৮৬-১৯৮৮) ও বিভাগীয় সভাপতি (২০০৯-২০১২) হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৪ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন।

প্রফেসর শামসুন নাহারের গবেষণার বিষয় ছিল সাইটোট্যাক্সনমি। তিনি প্রায় ৫০টি মাস্টার্স গবেষণা তত্ত্বাবধান করেছেন। এছাড়া দেশ-বিদেশে বিভিন্ন পিয়ার-রিভিউড জার্নালে তিরিশের অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। মৃত্যুকালে তিনি দুই পুত্র রেখে গেছেন। তাঁর ছোট ছেলে ড. মো. শাহরিয়ার পারভেজ রাবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply