শিরোনাম :
প্রেমিকার বাড়ির সামনে বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু; বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘শাড়ি ক্যানসার’ কেন হয়? তার উপসর্গই বা কী? জানালেন চিকিৎসক ডায়াবেটিকেরাও ভাত খেতে পারেন, তবে মানতে হবে কিছু নিয়ম মল্লিকার সঙ্গে চুমু বিতর্ক, মুখ দেখাদেখি বন্ধ কুড়ি বছর, সাক্ষাৎ পেয়ে কী করলেন ইমরান? ক্যাটরিনার জন্যই সলমনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, ইদে স্বামীকে নিয়ে ভাইজানের বাড়িতে আলিয়া! রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬ ১৬ মাসের মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে ছুটি কাটাতে যান মা, না খেয়ে, জল না পেয়ে মৃত্যু! সাজা যাবজ্জীবন রাজশাহীতে ট্রাকে টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি, আটক ২ পুঠিয়ায় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৩ ঈদের সাথে যুক্ত হওয়া নববর্ষের উচ্ছ্বাসে বিনোদন স্পট পরিপূর্ণ
বাঘার আমকে বিশ্বে পরিচিত করণের উদ্যোগ : শুরু ব্র্যান্ডিং কম্পিটিশন

বাঘার আমকে বিশ্বে পরিচিত করণের উদ্যোগ : শুরু ব্র্যান্ডিং কম্পিটিশন

বাঘার আমকে বিশ্বে পরিচিত করণের উদ্যোগ : শুরু ব্র্যান্ডিং কম্পিটিশন
বাঘার আমকে বিশ্বে পরিচিত করণের উদ্যোগ : শুরু ব্র্যান্ডিং কম্পিটিশন

বাঘা প্রতিনিধি: রাজশাহী জেলাকে আমের জন্য বিখ্যাত বলা হলেও মূলত আম প্রধান অঞ্চল হিসাবে খ্যাত বাঘা উপজেলা। গত -১০ জুন থেকে ব্যান্ডিং কম্পিটিশন শুরু হয়েছে চলবে ২০ শে জুন পর্যন্ত ।

জানা যায়, জেলায় ১৭ হাজার ৯৪৩ হেক্টর জমিতে আম বাগান রয়েছে। তার মধ্যে শুধু বাঘা উপজেলাতেই রয়েছে ৮ হাজার ৩৭০ কেক্টর জমিতে ।

বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি হামিদুল ইসলাম এ অঞ্চলের আমকে দেশ বিখ্যাত বলে আখ্যা দিয়েছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান এ অঞ্চলের আমকে বিশ্বে পরিচিতি ঘটানোর উদ্যোগ নিয়েছেন। গত ৪-৫ বছর থেকে আম রপ্তানী করা হচ্ছে রাশিয়া, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, সুইডেন-সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।

এর পরিচিতি ঘটানোর উদ্যোগ ও নিয়েছেন উপজেলা কৃষি অফিস। এ জন্য শুরু হয়েছে ম্যাংগো ব্রান্ডিং কম্পিটিশন-২০২১ । তার এই মহৎ উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এ ক্ষেত্রে উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা অনুসরণ করে ৮ টি শর্ত প্রদান করা হয়েছে । এ শর্তে যারা জয়ী হবেন তাদের জন্য পুরুস্কারের ব্যবস্থা রয়েছে ।

উপজেলা কৃষি অফিস এ অঞ্চলের আমের সুনাম,খ্যাতি, ও বিশ্বে পরিচিত ঘটাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যার প্রথম ধাপে গিফট বক্স তৈরি করা হয়েছে। গিফট বক্সের মাধ্যমে উন্নত দেশের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গদের আম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে এ উপজেলার প্রধান অর্থকারী ফসলের তালিকায় উঠে এসেছে আমের নাম। এখানকার কৃষকরা প্রতি বছর আম বিক্রী করে অর্থ উপার্জন করে থাকেন প্রায় ১৪ শ’ থেকে ১৫ শ’কোটি টাকা।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply