শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কঠোর লকডাউনে রাজশাহীর কাঁচাবাজারে বেড়েছে সবজির দাম

কঠোর লকডাউনে রাজশাহীর কাঁচাবাজারে বেড়েছে সবজির দাম

কঠোর লকডাউনে রাজশাহীর কাঁচাবাজারে বেড়েছে সবজির দাম
কঠোর লকডাউনে রাজশাহীর কাঁচাবাজারে বেড়েছে সবজির দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : কঠোর লকডাউনের মধ্যে রাজশাহী নগরীর কাঁচাবাজারে বেড়েছে সবজির দাম। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে মাছ, মুরগি, ডিম, পেঁয়াজের দাম। গত সপ্তাহের তুলনায় ৫ থেকে সাত টাকা বেড়েছে বেশকিছুু সবজির দাম।

শনিবার (৩ জুলাই) সকালে নগরীর কাঁচাবাজারগুলোতে কিছু সংখ্যক মানুষের ভিড় দেখা গেলেও বেলা গড়ার সাথে সাথে তা কমতে শুরু করে।

নগরীর সাহেববাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিকেজি আলু ২০ থেকে ২২ টাকা, বেগুনের দাম বেড়ে ৫০ টাকা, করলা ৫০ টাকা, কচু ৪০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, ঢেঁড়স ২০ টাকা, পটল ৩০ টাকা, ঝিঙে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ২০ টাকা, বরবটি দাম বেড়ে হয়েছে ৩০ টাকা, সজনে ডাটা ১০০ টাকা। প্রতিপিস লাউ ২৫ থেকে ৩০ টাকা। এছাড়া শাকের মধ্যে কাঠুয়া ডাটা ও পুঁইশাক ৩০ টাকা। লালশাক ও সবুজ শাক ২০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এছাড়া কাঁচা মরিচ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি, আদা ৯০ থেকে ১০০ টাকা, রসুন ৭০ থেকে ৭৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া ভাজ্যতেলের মধ্যে প্যাকেটজাত সোয়াবিন কেজিপ্রতি ১৫০ টাকা। পাঁচ লিটার সয়াবিন ৬৭০ টাকা ও খোলা সয়াবিন ১৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি চিনি ৬৮ টাকা, মসুর ডাল ৮০ থেকে ৯০ টাকা, সোনামুগ ১৪০ টাকা, ছোলাবুট ৬৫ টাকা, খেসারি ৮০ টাকা, বুটের ডাল ৮০ টাকা, মটর ৯৫ টাকা ও অ্যাংকর ডাল ৪৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। লাল ডিম ৩৬ টাকা ও সাদা ডিম ৩২ টাকা হালি।
এদিকে চালের বাজার ঘুরে দেখা গেছে- প্রতি কেজি স্বর্ণা ৪৬ টাকা, নতুন আটাশ ৫০ থেকে ৫২ টাকা, নতুন মিনিকেট ৫৬ টাকা, পুরাতন মিনিকেট ৬০ থেকে ৬২ টাকা, বাসমতি ৬৫ টাকা, নাজিরশাল ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা। পোলাও চাল ৮০ থেকে ৯০ টাকা, কাটারিভোগ ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজারে, আকারভেদে কম বেশি প্রতিকেজি ইলিশ ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। রকমভেদে মৃগেল ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, রুই ২০০ থেকে ২২০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০ থেকে ২০০ টাকা, সিলভার ৯০ থেকে ১৫০ টাকা, কালবাউস ১৫০ টাকা, তেলপিয়া ১২০ থেকে ১৪০ টাকা, শোল মাছ ৪০০ টাকা, পুটিমাছ ১২০ টাকা।

কনক নামে এক ক্রেতা জানান, করোনার কঠোর লকডাউনে ঘোষণা শুনে বাজার মোটামুটি করেছিলাম। সবজি তো আর কিনে রাখা যায় না। সবপণ্যের দাম এখন একটু বেশি। ব্যবসায়ীরা বলছেন- লকডাউনের কারণে পণ্যের সরবারহ কম। এছাড়া বর্ষাতে নষ্ট হয়েছে সবজি। সবমিলে বেড়েছে দাম।

বাজারে মাংসের মধ্যে, প্রতি কেজি গরুর মাংস ১০ টাকা বেড়ে ৫৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও খাশির মাংস ৮০০ টাকা ও ছাগলের মাংস ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।

এছাড়াও ব্রয়লার মুরগি ১৩০ থেকে ১৩৫ টাকা, সোনালীর দাম কমে ২০০ টাকা, সাদা লেয়ার ১০ টাকা কমে ১৯০ টাকা, দেশি মুরগি কেজিতে ৪২০ টাকা। হাঁস বিক্রি হয়েছে ২০০ টাকায় ।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply