শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রামেকে মেয়ের সামনে বাবার মৃত্যু, পরিবারের পাশে দাঁড়ালো জেলা প্রশাসন

রামেকে মেয়ের সামনে বাবার মৃত্যু, পরিবারের পাশে দাঁড়ালো জেলা প্রশাসন

রামেকে মেয়ের সামনে বাবার মৃত্যু, পরিবারের পাশে দাঁড়ালো জেলা প্রশাসন
রামেকে মেয়ের সামনে বাবার মৃত্যু, পরিবারের পাশে দাঁড়ালো জেলা প্রশাসন

সাপাহার নওগাঁ প্রতিনিধি: গতকাল সোমবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুজিবর রহমান নামে এক মৃত ব্যক্তির দেহের পাশে কান্নারত (৭) বছরের একটি মেয়ের ভিডিও সন্ধ্যার পর থেকেই ফেসবুকে ভাইরাল হতে দেখা যায়।

মঙ্গলবার (৬ জুলাই) সকালে ভিডিওটি জেলা প্রশাসকের নজরে আসলে সেই ভিডিও দেখে পোরশা উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নে কলনীবাজার গ্রামে মৃত্যু মুজিবর রহমান বাড়ি খুঁজে বের করেন স্থানীয় প্রশাসন। পরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা এবং পাশাপাশি একটি মুদি দোকান করে দেয়ার আশ্বাস প্রদান করা হয়েছে।

মৃত মুজিবুর রহমানের স্ত্রী তানজিলা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে জ্বর ও শ্বাস কষ্ট হচ্ছিল তার স্বমীর। এরপর স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক, পাশ্ববর্তী একটি ক্লিনিক এবং পরবর্তীতে পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে তাকে সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন স্থানীয় চিকিৎসাকরা। এরপর গতকাল সোমবার সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে ভর্তির আগেই তার মৃত্যু হয়। এসময় বাবাকে হারিয়ে লাশের পাশেই বসে কান্না করছিল আমার ছোট মেয়েটি। সেই ভিডিও পাশের একজন মানুষ ভিডিও করে ফেসবুকে ছেড় দেয়।

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মোঃ হারুন অর রশিদ জানান, সকালে ভিডিওটি ফেসবুকে দেখার পর আমি উপজেলা নির্বাহি অফিসারকে তার বাড়ি খুঁজে বের করে পরিবারের খোঁজখবর নিতে বলি। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত মুজিবুর রহমানের বাড়ি খুঁজে বের করে তার পরিবারের খোঁজ খবর নেই উপজেলা নির্বাহি অফিসার।

তিনি আরো বলেন, মৃত ব্যাক্তির পরিবারে স্ত্রী ছোট দুটি কন্যা সন্তান এবং ১০ বছর বয়সী একটি ছেলে রয়েছে। পরিবারটি অসহায় এবং আয়ের অন্য কোন উৎস না থাকায় তাৎক্ষণিক মৃতব্যক্তির স্ত্রী তানজিলার হাতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে এবং একটি মুদি দোকান করে দেয়ার আশ্বাস প্রদান করা হয়েছে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply