শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কঠোর লকডাইনে রাজশাহীর মূল সড়ক ফাঁকা, পাড়া-মহল্লায় আড্ডা

কঠোর লকডাইনে রাজশাহীর মূল সড়ক ফাঁকা, পাড়া-মহল্লায় আড্ডা

কঠোর লকডাইনে রাজশাহীর মূল সড়ক ফাঁকা, পাড়া-মহল্লায় আড্ডা
কঠোর লকডাইনে রাজশাহীর মূল সড়ক ফাঁকা, পাড়া-মহল্লায় আড্ডা

স্টাফ রিপোর্টার : কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিন রাজশাহীর প্রধান প্রধান রাস্তাগুলো ফাঁকা। মূল সড়কে বিধিনিষেধ সর্বাত্মকভাবে মানতে দেখা গেলেও পাড়া-মহল্লায় চায়ের দোকানে চলছে আড্ডা। বেশিরভাগ মানুষের মুখে মাস্ক নেই। স্যানিটাইজার নেই প্রায় সবার। ‘কঠোর লকডাউন’ কেমন হচ্ছে তা দেখতে বের হয়েছেন অনেকেই। এ ছাড়া অনেকেই বের হচ্ছেন বাজার করার অজুহাতে।

শনিবার (২৪ জুলাই) কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে রাজশাহীর কাজলার ফুলতলা, মিজানের মোড়, সুইটের মোড়, হাদির মোড় বৌ বাজার, হিন্দু পাড়াসহ বিভিন্ন পাড়া ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।

সড়কে দায়িত্ব পালনকারী আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, করোনাভাইরাসের বিষয়ে মানুষ এখনো উদাসীন। আবার অনেকে এখনো বিশ্বাসই করতে চান না ভাইরাসটির ভয়াবহতা।

রাজশাহীর কাজলা এলাকার মিজানের মোড়ে চায়ের দোকানগুলো খোলা রাখা হয়েছে। সেখানে মুখে মাস্ক না পরা লোকজন আড্ডা দিচ্ছেন। দল বেঁধে চা পান করছেন।

জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হওয়া কাজলার বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, ‘পাড়া মহল্লায় লকডাউন কেউ মানে না। মানুষ উদাসীন। মহল্লার অনেক দোকানপাট খোলা রাখেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক নেতারা সচেতন করলে হয়তো বিধিনিষেধ কার্যকর করা যেতে পারে।’

কাজলা অক্ট্রয় মোড়ে দায়িত্ব পালনকারী মতিহার থানার এসআই শাহাবুল বলেন, ‘নানা অজুহাতে অনেকেই বের হয়েছেন। মূল সড়কে আমরা নজর রাখতে পারছি। কিন্তু অলি-গলিতে কীভাবে বিধিনিষেধ পালনে বাধ্য করা সম্ভব? মানুষ তো উদাসীন।’

রাজশাহীর টিকা পাড়া এলাকার খুলি পাড়া, মিরের চক, বটতলা, বালিয়া পুকুর, মুনাফের মোড় এলাকার বিভিন্ন গলিসহ এসব এলাকার বিভিন্ন গলিতে আড্ডা দিতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকার অলি-গলিতে একই অবস্থা দেখা গেছে। তবে প্রধান সড়কে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে বিধিনিষেধ মানতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply