শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
যে কারণে অলিম্পিকে সোনার পদকে কামড় দেন খেলোয়াড়রা

যে কারণে অলিম্পিকে সোনার পদকে কামড় দেন খেলোয়াড়রা

যে কারণে অলিম্পিকে সোনার পদকে কামড় দেন খেলোয়াড়রা
যে কারণে অলিম্পিকে সোনার পদকে কামড় দেন খেলোয়াড়রা

অনলাইন ডেস্ক: করোনাভাইরাসকে তোয়াক্কা না করেই চলছে টোকিও অলিম্পিক। তোয়াক্কা করলে আর তা আয়োজনই করা যেত না। কারণ ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে এসে চলছে অলিম্পিক -২০২০ এর আসর।

এবারের অলিম্পিকে স্বাগতিক জাপানের জয়জয়কার। একের পর এক ইভেন্টে সোনা জয় করে যাচ্ছে জাপানিরা। চীন, অস্ট্রেলিয়াও কম যাচ্ছে না।

যাই হোক, যে এথলেটই সোনার মেডেল গলায় জড়াচ্ছেন তো তাতে কামড় বসিয়ে দিচ্ছেন। সোনার মেডেলে কামড় বসানোর একটা ছবি যেন ক্যামেরায় উঠতেই হবে।

প্রতিযোগিতায় পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে বিজয়ী ক্রীড়াবিদেরা নিজেদের পদক কামড়ে ধরছেন- যা সবার চোখে পড়েছে। এর আগের অলিম্পিকেও এমনটাই দেখা গেছে।

এমনটা কেন করছেন ক্রীড়াবিদরা? অলিম্পিক পদক তো খাওয়ার বস্তু না। তবে তাতে কামড় দেন কেন? এটা কি অলিম্পিকের ‘আবশ্যিক’ বিষয়?

জবাবে টোকিও অলিম্পিকের অফিশিয়াল টুইটার পেজ উল্টো এমনটা না করতে বলেছেন। তারা লিখেছে – ‘আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে এটা নিশ্চিত করতে চাই যে অলিম্পিকের পদক কোনো খাওয়ার বস্তু নয়।’

এরপরও পদকজয়ীরা এ কাজ কেন করছেন সে বিষয়ে ইতিহাস জানালেন অলিম্পিক ইতিহাসবিদদের সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব অলিম্পিক হিস্টোরিয়ানসের নির্বাহী সদস্য ডেভিড ওয়ালিচেনস্কি।

সিএনএনকে তিনি বলেছেন, এটি একটি প্রাচীন সংস্কৃতি। সোনার মুদ্রা আসল নাকি নকল, সেটি পরীক্ষা করতে মানুষ সেই মূদ্রায় কামড় দিয়ে পরখ করে দেখত। কামড়ে মূদ্রায় দাগ পড়লে নিশ্চিত হওয়া যাবে, সেটি আসল সোনার। কারণ খাঁটি সোনায় সব সময়ই মানুষের দাঁতের চেয়ে নরম হয়। আর মূদ্রা নকল হলে কামড়ে দাগ তো পড়বেই না, দাঁতে ব্যথা করবে। মূলত এমন রীতি থেকেই অলিম্পিকে পদকে কামড় দেওয়ার ব্যাপারটি এসেছে। খেলা জিতে পাওয়া পদকটি আসল না নকল, সেটি কামড় দিয়ে পরখ করে দেখেন ক্রীড়াবিদেরা। তবে এখন ঠিক পরখের জন্য, বিষয়টি সংস্কৃতিতে রূপ নিয়েছে। তাই ক্রীড়াবিদেরা এমনটা করেন।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply