শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
বালুঘাট নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ

বালুঘাট নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ

বালুঘাট নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ
বালুঘাট নিয়ে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি​: দৈনিক জনকণ্ঠ, যায়যায়দিন, যুগান্তর, সানশাইন এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল সিল্কসিটি নিউজ ও পদ্মাটাইমসে আমাকে জড়িয়ে বিভিন্ন শিরোনামে প্রকাশিত মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদগুলোতে বলার চেষ্টা করা হয়েছে যে, আমি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছি। কিন্তু আমি বাংলা ১৪২৮ সনের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে বালুমহাল ইজারা নিয়ে বৈধভাবেই বালু উত্তোলন করছি।

সংবাদগুলোতে বলা হয়েছে, রাজশাহী শহরের তালাইমারী এলাকা থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। সেটি সঠিক নয়। আমি শ্যামপুর ও দিয়াড় খিদিরপুর মৌজার বালুমহাল ইজারা নিয়েছি। সেই এলাকা থেকে বালু নিয়ে এসে আমি তালাইমারী এলাকায় আমার লিজ নেওয়া জমিতে মজুদ করছি। আমি আমার সুবিধামত যে কোন স্থানে বালু মজুদ করতে পারি। এতে কোন বাঁধা নেই।

সংবাদে বলা হয়েছে, জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত বালুমহাল বন্ধ করেছিল। সেটাও মিথ্যা কথা। আমি বালুমহাল ইজারা নেওয়ার পর নিয়মনীতি মেনে বালু উত্তোলন করায় সেখানে কখনও ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালানোর প্রয়োজন হয়নি। আমার আগের ইজারাদার নিয়মবহির্ভুতভাবে ইজারাবহির্ভুত এলাকা পদ্মার নতুন চর মৌজা থেকে বালু কাটতেন। সে কারণে তখন ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালায়। শুধু তাই নয়, তখন হাইকোর্টও পদ্মার নতুন চর মৌজা থেকে বালু তোলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। এই ভ্রাম্যমাণ আদালত এবং হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা আমার জন্য নয়। কিন্তু এখন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই ঘটনার সঙ্গে আমাকে জড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

আমি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে চাই, পদ্মার ভেতর থেকে বালু এনে মজুদ করার জন্য তালাইমারী এলাকার কোন মানুষের অভিযোগ নেই। বরং এই করোনাকালে বালুমহালে তাঁদের কর্মসংস্থানের সুযোগ হওয়ায় তাঁরা খুশি। কিন্তু আমার ব্যবসায়ীক প্রতিপক্ষ বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমকে দিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করাচ্ছেন। এতে আমার মানহানি ঘটছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। সেইসঙ্গে প্রকৃত সত্য তুলে ধরার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানাই।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply