শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
বাঘায় প্রতারনা মামলায় প্রধান শিক্ষক কারাগারে

বাঘায় প্রতারনা মামলায় প্রধান শিক্ষক কারাগারে

বাঘায় প্রতারনা মামলায় প্রধান শিক্ষক কারাগারে
বাঘায় প্রতারনা মামলায় প্রধান শিক্ষক কারাগারে

বাঘা প্রতিনিধি: রাজশাহীর বাঘায় চেক প্রতারনা মামলায় এমদাদুল হক (৫৫) নামের এক শিক্ষক কে গ্রেপ্তার করেছে বাঘা থানা পুলিশ।

সোমবার (৯ আগষ্ট) ভোর তিনটায় রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানার মঠপুকুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে উপজেলার ছাতারী গ্রামের মৃত. আয়েন উদ্দিন সরকার এর ছেলে এবং ছাতারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

জানা যায়, এমদাদুল হকের বিরুদ্ধে বাঘা উপজেলার বিভিন্ন ব্যাক্তি বাদি হয়ে আদালতে (রাজশাহী) ১২ টি চেক প্রতারনা ( এন আই অ্যাক্ট – ১৩৮ ধারা) মামলা দায়ের করেন। মামলা গুলোর ৫টিতে বিজ্ঞ আদালতের ওয়ারেন্ট রয়েছে এবং ৭ টি মামলায় সাজা প্রদান করা হয়েছে। এর পর তিনি দির্ঘদিন আত্বগোপনে ছিলেন। এদিন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাঘা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোকাররম হোসেন, এএসআই সেলিম রেজা এবং সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানা পুলিশের সহযোগিতায় বোয়ালিয়া থানাধিন মঠপুকুর এলাকা (আসামীর বোনের বাড়ি ) থেকে রোববার দিবাগত রাত ৩ টার সময় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

থানা সুত্রে আরও জানা যায়, তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত দায়রা মামলা নং- ১৩৪৪/১৬ এই মামলায় এক বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড ও আট লক্ষ টাকা জরিমানা, মামলা নং- ৬০৪/১৬ এই মামলায় এক বছর কারাদন্ড, মামলা নং- ১০০৯/১৬এই মামলায় এক বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড ও ষোল লক্ষ টাকা জরিমানা, মামলা নং- ৬২৫/১৬ এই মামলায় এক বছর বিনাশ্রম কারাদন্ড ও আট লক্ষ টাকা জরিমানা, মামলা নং- ১৩০৬/১৭ মামলায় তিন মাস বিনাশ্রম কারাদন্ড ও দুই লক্ষ টাকা জরিমানা, মামলা ১০৩২/১৭ মামলায় দুই মাস বিনাশ্রম কারাদন্ড ও নয় লক্ষ টাকা জরিমানা এবং মামলা নং- ১৩০০/১৭ এই মামলায় তিন মাস কারাদন্ড ও দুই লক্ষ বিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

বর্নিত সাতটি মামলায় বিজ্ঞ আদালত মোট চার বছর আট মাস কারাদন্ড ও ৪৫,২০,০০০ (পঁয়তাল্লিশ লক্ষ বিশ হাজার) টাকা অর্থদন্ডের সাজা ঘোষনা করেন। এছাড়াও তিনি আরো পাঁচটি মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি ।

বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, এশাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত ও সাজা প্রাপ্ত আসামীকে গেস্খপ্তার করে সোমবার সকালে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়েছে।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply