শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
টয়লেট থেকে ধর্ষণের আসামি পলায়ন: থানার ওসি-তদন্ত বরখাস্ত

টয়লেট থেকে ধর্ষণের আসামি পলায়ন: থানার ওসি-তদন্ত বরখাস্ত

টয়লেট থেকে ধর্ষণের আসামি পলায়ন: থানার ওসি-তদন্ত বরখাস্ত
টয়লেট থেকে ধর্ষণের আসামি পলায়ন: থানার ওসি-তদন্ত বরখাস্ত

অনলাইন ডেস্ক: ধর্ষণ মামলার দুই আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় নোয়াখালী সোনাইমুড়ী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিসান আহমেদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৪ আগস্ট) পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) ড. বেনজির আহমেদের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে তাকে শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজ, কর্তব্য কাজে অবহেলা ও গাফিলতির দায়ে এ আদেশ জারি করা হয়।

বরখাস্তকালীন তিনি বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন নোয়াখালী পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম।

তিনি বলেন, বুধবার (১৮ আগস্ট) সোনাইমুড়ী থানার ধর্ষণ মামলার আসামি মো. জুয়েল (২৪) ও মো. দেলোয়ার হোসেন (২৮) ঢাকা সিআইডি থেকে আনার পথে মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ার একটি হোটেলের টয়লেট থেকে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় স্পটে থাকা তিন পুলিশ সদস্যকে আগেই সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এছাড়া তখন পরিদর্শক (তদন্ত) জিসান আহাম্মদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।

এর আগে সাময়িক বরখাস্ত পুলিশ সদস্যরা হলেন-সোনাইমুড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফারুক হোসেন, কনস্টেবল আব্দুল কুদ্দুস ও আসমা আক্তার।

এদিকে এ ঘটনায় নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) দীপক জ্যোতি খীসাকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ সুপার শহীদুল ইসলাম।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ১৮ আগস্ট আদালতের নির্দেশে ধর্ষণ মামলার আসামি ও ভিকটিমকে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য ঢাকার মালিবাগ সিআইডিতে নিয়ে যায় সোনাইমুড়ী থানা পুলিশ। ফেরার পথে গজারিয়ার হাইওয়ে এলাকায় আল মদিনা হোটেলে তারা দুপুরের খাবার খেতে নামেন। এ সময় আসামিরা টয়লেটে যাবেন বলে পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ পাহারায় তারা টয়লেটে ঢোকেন। এরই ফাঁকে আসামিরা একই কায়দায় দুই টয়লেটের জানালা ভেঙে পালিয়ে যান। পরে কেরানীগঞ্জ থেকে দেলোয়ারকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply