শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কলকাতায় উদ্ধার আফগান মুদ্রা, আসছিল বাংলাদেশে

কলকাতায় উদ্ধার আফগান মুদ্রা, আসছিল বাংলাদেশে

কলকাতায় উদ্ধার আফগান মুদ্রা, আসছিল বাংলাদেশে
কলকাতায় উদ্ধার আফগান মুদ্রা, আসছিল বাংলাদেশে

অনলাইন ডেস্ক: আফগান মুদ্রা-সহ কলকাতায় দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে শুল্ক দফতর। গত এক সপ্তাহ আগে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কলকাতার বিবাদি বাগ এলাকায় অভিযান চালায় শুল্ক দফতরের কর্মকর্তারা।

সেখানেই দুইজন সন্দেহভাজনে ব্যক্তির কাছ থেকে ২৯ লক্ষ ৯০ হাজার আফগান মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য প্রায় ২৫ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা।

ওই মুদ্রাকে বেআইনি ভাবে ভারতীয় টাকায় পরিবর্তন করাই গ্রেফতারকৃতদের মূল উদ্দেশ্য ছিল বলে প্রাথমিক ভাবে ধারনা করছেন তদন্তকারীরা। আফগান মুদ্রা লেনদেন এবং বিনিময়ের সঙ্গে আরও অনেকে জড়িয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন তারা। বাকিদের খোঁজ চলছে বলেও জানান এক কর্মকর্তা।

প্রশ্ন উঠছে, এই অর্থ কি সন্ত্রাসবাদীদের মদতের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশে আসছিল? আফগানিস্তানে তালিবানের উত্থানের পর কলকাতায় এত বড় অঙ্কের আফগানি মুদ্রা কোথা থেকে এল? নাকি আফগানিস্তান থেকে আসার সময় কেউ ওই মুদ্রা সঙ্গে করে এনেছেন? এ সমস্থ বিষয়গুলি খতিয়ে দেখছে কলকাতার শুল্ক দফতর।

বাজেয়াপ্ত আফগান মুদ্রার উৎস-সহ সন্ত্রাসমূলক কর্মকান্ডর জন্য এই মুদ্রা লেনদেন করা হচ্ছিল কি না, জানতে গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

তবে শুল্ক দফতর সূত্রে জানাগেছে, বড়বাজারের এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ধৃতরা ওই মুদ্রা পেয়েছিল। সম্ভবত আফগানিস্তান থেকে আসা ব্যক্তিদের মাধ্যমেই ওই আফগানি মুদ্রা দেশে আসে। এবং ওই মুদ্রাকে ভারতীয় টাকায় বদলানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল বলেই তদন্তকারীরা প্রাথমিক ধারণা করছেন।

উদ্ধার হওয়া ওই আফগান মুদ্রা বাংলাদেশ পাঠানোই গ্রেফতারকৃতদের মূল উদ্দেশ্য ছিল কি না, সে বিষয়েও জানার চেষ্টা চলেছে। এখন পর্যন্ত উদ্ধার হওয়া আফগান মুদ্রা যে সন্ত্রাসের কাজেই ব্যবহারের উদ্দেশ্যে সংগ্রহ করা হয়েছিল, এমন কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলেই শুল্ক দফতর জানিয়েছে গনমাধ্যমকে। সুত্র: আনন্দবাজার

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply