অনলাইন ডেস্ক: বেত্রাঘাত করে তাদেরকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। ঘটনাটি দেশটির রক্ষণশীল আচেহ প্রদেশের।
পূর্ব আচেহ প্রদেশের পাবলিক প্রসিকিউটর দপ্তরের তদন্ত বিভাগের প্রধান ইভান নাজ্জার আলভির বরাত দিয়ে দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এ ঘটনায় তদন্তকারীদের কাছে ওই নারী বিয়ে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। এতে আদালত তাকে নিয়ম মোতাবেক কঠোর শাস্তির আদেশ দেন।
তবে ওই পুরুষকে দোষী সাব্যস্ত করা কঠিন ছিল বলে জানান তিনি। কারণ তিনি ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের মৎস্য সংস্থার প্রধান ছিলেন। তার স্ত্রীও রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
গতকাল বৃহস্পতিবার বেত্রাঘাতের পর আলাভি বলেন, বিচার চলার সময় ওই লোক কিছুই স্বীকার করেননি। ফলে বিচারকরা তাকে দোষী প্রমাণ করতে সমস্যায় পড়েন।
তবে ২০১৮ সালে এই একই ব্যক্তি পাম বাগানে অন্য এক অবিবাহিত নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় ধরা পড়েন। এই রায়ে তাকে ৩০ বার বেত্রাঘাতের শাস্তি ঘোষণা করা হয়। পরে তিনি আবেদন করলে তা মওকুফ করে ১৫ বার করেন বিচারক। মদ, জুয়া, ব্যাভিচার, সমকামীতার মতো অপরাধের শাস্তি হিসেবে চাবুক মারার বিধান রয়েছে আচেহ প্রদেশে।
মতিহার বার্তা / ইএবি
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.