শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
ওমিক্রন মোকাবেলায় পুরোপুরি প্রস্তুত রামেক হাসপাতাল

ওমিক্রন মোকাবেলায় পুরোপুরি প্রস্তুত রামেক হাসপাতাল

ওমিক্রন মোকাবেলায় পুরোপুরি প্রস্তুত রামেক হাসপাতাল
ওমিক্রন মোকাবেলায় পুরোপুরি প্রস্তুত রামেক হাসপাতাল

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহীতে প্রতিদিন আক্রান্তের হার ভয়ানকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে করোনার নতুন ধরণ ‘ওমিক্রন’ মোকাবেলায় যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পাশাপাশি রাজশাহীতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কমে যাওয়ার কারণে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে রোগীর সংখ্যাও একেবারেই কমে গিয়েছিলো। এদিকে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ওমিক্রন মোকাবেলায় রামেক হাসপাতাল পুরোপুরি প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী।

তিনি বলেন, কিন্তু গত কয়েকদিন থেকে রামেক হাসপাতালে আক্রান্ত কিংবা সাসপেক্টেড রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।

রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, ‘করোনার ভারতীয় ধরন ডেল্টা ভেরিয়েন্টের চেয়ে ওমিক্রন ৫ গুণ কম ক্ষমতাসম্পন্ন বলে বলা হচ্ছে। কিন্তু এটি দ্রুত বাতাস কিংবা অন্য কোনো মাধ্যমে ছড়িয়ে যায়। এজন্য এটি সবচেয়ে বেশি ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঙ্গত কারণেই রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটকে ওমিক্রন মোকাবেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কেননা, হয়তো অদূর ভবিষ্যতে ডেল্টা ভেরিয়েন্টের মত দ্রুত ছড়িয়ে যেতে পারে।’

ওমিক্রন মোকাবেলার প্রস্তুতি সম্পর্কে হাসপাতাল পরিচালক বলেন, হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে প্রায় ৭০০ সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন রয়েছে। হাইফ্লোনেজাল ক্যানুলা রয়েছে, অক্সিজেন কনসান্ট্রেটর রয়েছে ৩০০টি। ১ হাজার ৪০০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার এবং ২৪টি বাইপেপ রয়েছে। এছাড়া রয়েছে ১ হাজার লিটারের একটি ভিআই ট্যাংক। সেই সাথে ভিআই ট্যাংকটি ৩ হাজার লিটারে উন্নীত করার কাজ চলছে।

রামেক হাসপাতাল পরিচালক বলেন, ‘আপাতত করোনা ওয়ার্ডে (২৯ ও ৩০ নং ওয়ার্ড) প্রশিক্ষিত ২টি চিকিৎসক টিম (১৬ জন) কাজ করছে। এছাড়া করোনা ক্যাবিনে ১২ জন ডাক্তার চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া পর্যাপ্ত নার্সও সেখানে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করছে। ওমিক্রনের সংক্রমন বেড়ে গেলে সেখানে প্রয়োজন অনুযায়ী ডাক্তার-নার্স সংযোজন করা হবে।’

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply