শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
দুই হুজুরের গপ্পে বিপাকে মোদি: রাশিয়ার তেল না-নিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি আমেরিকার

দুই হুজুরের গপ্পে বিপাকে মোদি: রাশিয়ার তেল না-নিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি আমেরিকার

দুই হুজুরের গপ্পে বিপাকে মোদি: রাশিয়ার তেল না-নিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি আমেরিকার
দুই হুজুরের গপ্পে বিপাকে মোদি: রাশিয়ার তেল না-নিতে ভারতকে হুঁশিয়ারি আমেরিকার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: রাশিয়া থেকে তেল অথবা অন্যান্য জিনিসপত্র আমদানি ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করবে না। ফের রাশিয়া থেকে ভারতের তেল আমদানির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে একথা জানাল হোয়াইট হাউস। গত সপ্তাহে শীর্ষস্থানীয় ইন্দো-আমেরিকান মার্কিন পরামর্শদাতা দলীপ সিং কলকাতায় এসেছিলেন। সেই ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন পিসাকি জানান, আমদানির ক্ষেত্রে রাশিয়ার ওপর ভারত এখনও নির্ভরশীল। সেই নির্ভরশীলতা কমানোর ব্যাপারে আমেরিকা ভারতকে সাহায্য করতে চায়।

এর আগেও আমেরিকা জানিয়েছিল, তারা ইউক্রেন ইস্যুতে ভারতকে পাশে চায়। ভারত নিরপেক্ষ অবস্থান নিতে চাওয়ায় তীব্র সমালোচনাও করেছে আমেরিকা। একইসঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দিয়েছে, রাশিয়ার সঙ্গে যারা বাণিজ্যিক যোগাযোগ রাখবে, তারাও তাদের নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। সেই প্রসঙ্গই কার্যত উসকে দিয়ে মার্কিন প্রেসসচিব জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের আর্থিক লেনদেন তারা অনুমোদন করবে না। রাশিয়া থেকে ভারত যে তেল আমদানি করতে চায়, সেটা ভারতের মোট তেল আমদানির এক থেকে দুই শতাংশ। তারপরও কেন রাশিয়া থেকেই ভারতকে তেল আমদানি করতে হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব।

এমনিতে গোটা বিশ্বই জানে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত এবং রাশিয়া বহুদিন ধরেই পরস্পরের হাত ধরে চলে। রাশিয়া থেকে কয়েক দশক ধরে অস্ত্র আমদানি করে ভারত। শুধু তাই নয়, ভারতের সংস্কৃতির সঙ্গে রাশিয়ার সংস্কৃতির নাড়ির যোগ। এই পরিস্থিতিতেই রাশিয়ার পাশে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে ভারত। বিশেষ করে, ইউক্রেন ইস্যুতে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক দুনিয়া যখন রাশিয়াকে কার্যত একঘরে করে দিয়েছে, ঠিক সেই সময়। তবে, ভারতের আশার কথা, চিনও দাঁড়িয়েছে রাশিয়ার পাশে। ইরান আগেই সমর্থন করেছে রাশিয়াকে। বাংলাদেশও রাশিয়ার সঙ্গেই রয়েছে। যদিও এই দেশগুলো জানিয়ে দিয়েছে, তারা কেউ ইউক্রেনে হামলা সমর্থন করে না। তাই বলে, রাশিয়ার বিরোধিতাও তারা করতে রাজি নয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ তো নিজের দেশের পার্লামেন্টে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির তীব্র সমালোচনাও করেছে।

রাশিয়া থেকে তেল অথবা অন্যান্য জিনিসপত্র আমদানি ভারতের স্বার্থ চরিতার্থ করবে না। ফের রাশিয়া থেকে ভারতের তেল আমদানির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে একথা জানাল হোয়াইট হাউস। গত সপ্তাহে শীর্ষস্থানীয় ইন্দো-আমেরিকান মার্কিন পরামর্শদাতা দলীপ সিং কলকাতায় এসেছিলেন। সেই ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন পিসাকি জানান, আমদানির ক্ষেত্রে রাশিয়ার ওপর ভারত এখনও নির্ভরশীল। সেই নির্ভরশীলতা কমানোর ব্যাপারে আমেরিকা ভারতকে সাহায্য করতে চায়।

এর আগেও আমেরিকা জানিয়েছিল, তারা ইউক্রেন ইস্যুতে ভারতকে পাশে চায়। ভারত নিরপেক্ষ অবস্থান নিতে চাওয়ায় তীব্র সমালোচনাও করেছে আমেরিকা। একইসঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দিয়েছে, রাশিয়ার সঙ্গে যারা বাণিজ্যিক যোগাযোগ রাখবে, তারাও তাদের নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে। সেই প্রসঙ্গই কার্যত উসকে দিয়ে মার্কিন প্রেসসচিব জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের আর্থিক লেনদেন তারা অনুমোদন করবে না। রাশিয়া থেকে ভারত যে তেল আমদানি করতে চায়, সেটা ভারতের মোট তেল আমদানির এক থেকে দুই শতাংশ। তারপরও কেন রাশিয়া থেকেই ভারতকে তেল আমদানি করতে হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব।

এমনিতে গোটা বিশ্বই জানে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারত এবং রাশিয়া বহুদিন ধরেই পরস্পরের হাত ধরে চলে। রাশিয়া থেকে কয়েক দশক ধরে অস্ত্র আমদানি করে ভারত। শুধু তাই নয়, ভারতের সংস্কৃতির সঙ্গে রাশিয়ার সংস্কৃতির নাড়ির যোগ। এই পরিস্থিতিতেই রাশিয়ার পাশে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছে ভারত। বিশেষ করে, ইউক্রেন ইস্যুতে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক দুনিয়া যখন রাশিয়াকে কার্যত একঘরে করে দিয়েছে, ঠিক সেই সময়। তবে, ভারতের আশার কথা, চিনও দাঁড়িয়েছে রাশিয়ার পাশে। ইরান আগেই সমর্থন করেছে রাশিয়াকে। বাংলাদেশও রাশিয়ার সঙ্গেই রয়েছে। যদিও এই দেশগুলো জানিয়ে দিয়েছে, তারা কেউ ইউক্রেনে হামলা সমর্থন করে না। তাই বলে, রাশিয়ার বিরোধিতাও তারা করতে রাজি নয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ তো নিজের দেশের পার্লামেন্টে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির তীব্র সমালোচনাও করেছে।

মতিহার বার্তা / এম আর টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply