শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
থানার মধ্যেই মহিলাকে দিয়ে গা টেপালেন অর্ধনগ্ন পুলিশ অফিসার!

থানার মধ্যেই মহিলাকে দিয়ে গা টেপালেন অর্ধনগ্ন পুলিশ অফিসার!

থানার মধ্যেই মহিলাকে দিয়ে গা টেপালেন অর্ধনগ্ন পুলিশ অফিসার!
থানার মধ্যেই মহিলাকে দিয়ে গা টেপালেন অর্ধনগ্ন পুলিশ অফিসার!

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পুলিশের উপর মহলে সেই ভিডিয়ো পৌঁছতে শশিভূষণকে সাসপেন্ড করা হয়। সহরসার পুলিশ সুপার লিপিকা সিংহ জানিয়েছেন, ভিডিয়োটি নেটমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এসডিপিও পদমর্যাদার আধিকারিক এই ঘটনার তদন্ত করবেন।ছেলের জামিনের জন্য পুলিশ আধিকারিকের কাছে গিয়েছিলেন এক মহিলা। অভিযোগ, তাঁকে দিয়ে থানার ভিতরেই গা টেপান সাব-ইনস্পেক্টর শশিভূষণ সিন্‌হা।

ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই ওই পুলিশ আধিকারিককে তড়িঘড়ি সাসেপন্ড করা হয়েছে। ঘটনাটি বিহারের সহরসা জেলার নাওহাট্টা থানার।একটি ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে এক পুলিশ আধিকারিক অর্ধনগ্ন হয়ে বসে আছেন।

এক মহিলা তাঁর গা টিপছেন। এবং অন্য এক মহিলা উল্টো দিকে একটি চেয়ারে বসে আছেন। সাব-ইনস্পেক্টর শশিভূষণ খালি গায়ে বসে মহিলার ছেলের জামিনের জন্য ফোনে কথা বলে যাচ্ছিলেন আইনজীবীর সঙ্গে। আইনজীবীকে তিনি বলছিলেন, “জামিনের জন্য ১০ হাজার টাকা পাঠাব।

সঙ্গে দুই মহিলাকে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং আধার কার্ড নিয়ে দেখা করতে বলব আপনার সঙ্গে।”শশিভূষণকে আরও বলতে শোনা যায়, মহিলা গরিব, ফলে ছেলের জামিনের জন্য টাকা দেওয়ার ক্ষমতা তাঁর নেই। তাই তিনিই দশ হাজার টাকা দিয়ে দেবেন। ফোনে যখন তিনি কথা বলছিলেন, তখন ওই মহিলাকে দিয়েই তেল মালিশ করিয়ে গা টেপাচ্ছিলেন তিনি।

ভিডিয়োটি প্রকাশ্যে আসতেই বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে। যদিও আনন্দবাজার অনলাইন ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি।পুলিশের উপর মহলে সেই ভিডিয়ো পৌঁছতে শশিভূষণকে সাসপেন্ড করা হয়। সহরসার পুলিশ সুপার লিপিকা সিংহ জানিয়েছেন, ভিডিয়োটি নেটমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পরই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসডিপিও পদমর্যাদার আধিকারিক এই ঘটনার তদন্ত করবেন।

মতিহার বার্তা / এম টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply