শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মাদারীপুরে ধর্ষণ মামলার বাদীকে এজলাসের বাইরে মারধর

মাদারীপুরে ধর্ষণ মামলার বাদীকে এজলাসের বাইরে মারধর

মাদারীপুরে ধর্ষণ মামলার বাদীকে এজলাসের বাইরে মারধর
মাদারীপুরে ধর্ষণ মামলার বাদীকে এজলাসের বাইরে মারধর

অনলাইন ডেস্ক: মাদারীপুরে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের এজলাস কক্ষের বাহিরে ধর্ষণ মামলার আসামি হাতকড়া পরা অবস্থায় বাদীর উপর হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (২৫ মে) দুপুরে সাড়ে ১২ টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের তৃতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। এতে ধর্ষণ মামলার বাদী ও তার স্বামী আহত হন।

সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক মাস আগে মাদারীপুরের কালকিনিতে দন্ত চিকিৎসক সাইদুর রহমান কিরনের কাছে চিকিৎসা নিতে যান এক গৃহবধূ। এরপর ওই গৃহবধূকে অচেতন করে ধর্ষণ করেন কিরন। এ সময় তিনি ভিডিও ধারণ করেন। ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে চিকিৎসক কিরন ও তার দুই বন্ধু পরে ওই নারীকে কয়েক মাস ধর্ষণ করেন। এ ঘটনায় গৃহবধূ কালকিনি থানায় মামলা করেন। এতে চিকিৎসক সাইদুর রহমান কিরন ও তার বন্ধু মেহেদী হাসান শিকদার, সোহাগ মোল্লাকে আসামি করা হয়।

প্রত্যক্ষদর্শী ও বাদী জানান, ধর্ষণ মামলার আসামি মেহেদী হাসান শিকদার বুধবার দুপুরে আদালতে হাজিরা দিতে আসেন। এজলাস কক্ষ থেকে বের হওয়ার সময় শিকদার হাতে হাতকড়া পরা অবস্থায় বাদীর ওপর হামলা চালান এবং তাকে লাথি মারেন। বাদীর স্বামী এগিয়ে আসলে তাকেও আসামির স্বজন মামুন প্যাদা ও সোহাগ শিকদার মারধর করে।

ভুক্তভোগী বলেন, ‘আসামি মেহেদী হাসান শিকদার হাতে হাতকড়া পড়া অবস্থায় পুলিশের সামনেই আমার উপর হামলা চালায় ও পেটে লাথি মারে। আমার স্বামীকে আসামির ভাইরা মারধর করে। আসামির ভাই মামুন প্যাদা আমাদের হুমকি দিয়েছে দেখে নেওয়ার।’

মাদারীপুর আদালতের পুলিশ পরিদর্শক রমেশ চন্দ্র দাস বলেন, ‘আসামি বাদীকে লাথি মারার চেষ্টা করেছিলো। তবে পুলিশ আসামিকে টেনে সরিয়ে নিয়ে গিয়েছে।’

মতিহার বার্তা/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply