শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
৫ অভ্যাস: রপ্ত করলেই দূরে থাকবে হৃদ্‌রোগ

৫ অভ্যাস: রপ্ত করলেই দূরে থাকবে হৃদ্‌রোগ

৫ অভ্যাস: রপ্ত করলেই দূরে থাকবে হৃদ্‌রোগ
৫ অভ্যাস: রপ্ত করলেই দূরে থাকবে হৃদ্‌রোগ

মিজানুর রহমান টনি: দৈনন্দিনের বহু কাজকর্মের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে হৃদ্‌রোগের কারণ। জেনে নিন, কোন কোন অভ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি।

প্রতি বছর পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মানুষ প্রাণ হারান হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে। মানসিক চাপ থেকে অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা, অনিদ্রা কিংবা অন্যান্য আনুষঙ্গিক রোগ অনেক ক্ষেত্রেই বাড়িয়ে দিতে পারে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হৃদ্‌রোগের আশঙ্কা কমাতে চাইলে দৈনন্দিন অভ্যাসে আনতে হবে ছোট্ট কিছু বদল।

১। পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই

পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব হৃদ্‌রোগের অন্যতম বড় অনুঘটক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীর সুস্থ রাখতে দৈনিক ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন। একটানা যদি ঘুম না-ও আসে, তবে কাজের ফাঁকে ফাঁকে ঘুমিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।

২। নিয়ম করে শরীরচর্চা করুন

সংবহনতন্ত্র ভাল রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চার বিকল্প নেই। তা ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকেও কিন্তু হৃদ্‌রোগের আশঙ্কা বাড়ে। তাই নিয়ম করে শরীরচর্চা করতেই হবে। সব সময়ে খুব ভারী শরীরচর্চা করতে হবে এমন কোনও কথা নেই। হালকা ব্যায়াম, হাঁটাহাঁটি কিংবা যোগাসন করলেও চলবে।

৩। ইচ্ছা মতো ওষুধ খাওয়া নয়

ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত ট্রাইগ্লিসারাইড এবং বাড়তি ওজনের মতো সমস্যা হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু এই সমস্যাগুলির জন্য অনেকেই নিজের ইচ্ছা মতো ওষুধ খান। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া বা ওষুধ বন্ধ করা, দুই-ই ডেকে আনতে পারে বড় বিপদ। বিশেষ করে যাঁরা রক্তচাপের ওষুধ খান, তাঁদের এ বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া জরুরি।

৪। অবহেলা করবেন না

হৃদ্‌যন্ত্রের নিয়মিত পরীক্ষায় অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিরোধ করা যেতে পারে হৃদ্‌রোগ। কিন্তু অনেকেই বুকে ব্যথা, ক্লান্তি বা শারীরিক অস্বস্তির মতো লক্ষণগুলিকে গ্যাসের সমস্যা বলে এড়িয়ে যান। এই ধরনের সমস্যা অবহেলা করা অনুচিত। বিশেষত পরিবারে যদি হৃদ্‌রোগের ইতিহাস থাকে, তা হলে অবশ্যই নিয়মিত হৃদ্‌যন্ত্র ও সংবহনতন্ত্রের পরীক্ষা দরকার।

৫। খাদ্যাভাসে আনুন বদল

অতিরিক্ত তেল-মশলাসমৃদ্ধ খাবার রোজ না খাওয়াই ভাল। মাছ-মাংস যেমন খাচ্ছেন, তেমনই সঙ্গে সপ্তাহে অন্তত কয়েক দিন বেশি পরিমাণে সবুজ শাকসব্জি ও ফাইবারযুক্ত খাবারও খেতে হবে। শাকসব্জিতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, তাই হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে। খাদ্যতালিকায় ওট্‌স, ব্রাউন রাইস, বিন্‌স, মুসুর ডাল, বাদাম, বীজ ও নানা ধরনের ফল রাখুন। বাদ দিন প্রক্রিয়াজাত খাবার।

মতিহার বার্তা/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply