শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
প্রধামনন্ত্রী নির্বাচনে মিত্রদের কাছে বিস্ফোরক আর্জি বরিসের

প্রধামনন্ত্রী নির্বাচনে মিত্রদের কাছে বিস্ফোরক আর্জি বরিসের

প্রধামনন্ত্রী নির্বাচনে মিত্রদের কাছে বিস্ফোরক আর্জি বরিসের
প্রধামনন্ত্রী নির্বাচনে মিত্রদের কাছে বিস্ফোরক আর্জি বরিসের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গত ৭ জুলাই পদত্যাগ করেছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কনজারভেটিভ পার্টির নেতা বরিস জনসন। এরপর থেকেই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। বরিসেরই মন্ত্রিসভার প্রাক্তন এই সদস্যকেই তাঁর গদি হারানোর পিছনে মূল চক্রী বলে মনে করছেন সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। আর সেই কারণেই নাকি প্রধানমন্ত্রী বাছার লড়াইতে মিত্রদের কাছে তিনি আবদার রেখেছেন, ‘ঋষি ছাড়া যে কেউ’ হলেই তাঁকে সমর্থন দিতে।

উল্টো করে ধরলে যা দাঁড়ায়, তাঁর অর্থ হল, কোনওভাবেই পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর কুর্শিতে ঋষিকে মেনে নিতে নারাজ বরিস জনসন। যদিও তিনি আগে জানিয়েছিলেন, পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় কোনও সদস্যকে তিনি সমর্থন করবেন না, বা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় প্রকাশ্যে হস্তক্ষেপও করবেন না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষোভ চেপে রাখতে পারলেন না তিনি। সেখানকার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, পার্লামেন্টের টোরি প্রার্থীদের কাছে বরিস আর্জি রেখেছেন, প্রথম রাউন্ডে যাঁরা ইতিমধ্যেই সুনকের কাছে হেরে গেছেন, তাঁরা যেন কনজারভেটিভ দলের প্রাক্তন চ্যান্সেলরকে আর সমর্থন না দেন।

আসলে ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়ি থেকে উৎখাত হয়ে যাওয়ার পিছনে ঋষিকেই দায়ী করেন ব্রিটেনের বর্তমান তত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী। নিজেরই দলের এককালের ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদের তাঁর দিকে আঙুল তোলাকে বিশ্বাসঘাতকতা বলে মনে করেছেন বরিস, এমনটাই মত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠদের। শোনা যাচ্ছে, বরিস ও তাঁর মিত্ররা দলেরই ভিতরে গোপনে ‘ঋষি ছাড়া যে কেউ’ ক্যাম্পেন শুরু করেছেন।

এরকম কোনও ক্যাম্পেনের কথা উড়িয়ে দিয়েছেন বরিসের এক মিত্র। যদিও বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী যে সুনকের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’য় বিরক্ত এবং মর্মাহত, সে কথা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি।

ব্রিটিশ পার্লামেন্টের টোরি সদস্যদের ভোটে প্রথম দু’ রাউন্ডে ইতিমধ্যেই এগিয়ে রয়েছেন সুনক। তাঁর জয়ের ব্যাপারে একপ্রকার নিশ্চিত সুনকের সমর্থনকারীরা। এই কনজারভেটিভ বনাম কনজারভেটিভ লড়াইয়ের বাইরে বেরিয়ে ঋষি দারুণ কাজ করবেন বলেই আশাবাদী তাঁরা।

মতিহার বার্তা/এমআরটি

 

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply