শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
কে সচিন? চিনতামই না, এশিয়া কাপের আগে হঠাৎ বললেন শোয়েব আখতার

কে সচিন? চিনতামই না, এশিয়া কাপের আগে হঠাৎ বললেন শোয়েব আখতার

কে সচিন? চিনতামই না, এশিয়া কাপের আগে হঠাৎ বললেন শোয়েব আখতার
কে সচিন? চিনতামই না, এশিয়া কাপের আগে হঠাৎ বললেন শোয়েব আখতার

মিজানুর রহমান: প্রথম বার ভারতের বিরুদ্ধে খেলার আগে সচিন সম্পর্কে জানতেন না শোয়েব। বিপক্ষের কোনও ব্যাটারকে নিয়েই ভাবতেন না। সাইলাইন তাঁকে সতর্ক করেন।

ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম বার মাঠে নামার কয়েক দিন আগের কথা। সচিন তেন্ডুলকরকে না কি চিনতেনই না শোয়েব আখতার! সচিন সম্পর্কে তেমন কিছু জানতেনও না। এমনই দাবি করলেন পাকিস্তানে প্রাক্তন জোরে বোলার।

বিশ্বক্রিকেটে সচিন কী, সেটা শোয়েবকে এসে বলেছিলেন সেই সময়ে তাঁর সতীর্থ সাকলাইন মুস্তাক। শোয়েব বলেছেন, ‘‘সাকলাইন আমাকে সচিন সম্পর্কে বলেছিল। ক্রিকেটবিশ্বে সচিনের উচ্চতা সম্পর্কে বলেছিল। আমি কিছুই জানতাম না ওর সম্পর্কে।’’

শোয়েব যখন ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম খেলেন, তখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০ বছর খেলা হয়ে গিয়েছে সচিনের। তবু কেন সচিনকে চিনতেন না, তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন শোয়েব। বলেছেন, ক্রিকেটজীবনের শুরুতে প্রতিপক্ষের ক্রিকেটারদের নিয়ে খুব একটা ভাবতেন না। নিজের বোলিং নিয়েই শুধু পরিকল্পনা করতেন। ভাবতেন বলের গতিতেই বিপক্ষের উইকেট তুলে নেবেন। তিনি বলেন, ‘‘নিজের জগতেই থাকতাম সব সময়। শুধু জানতাম, আমাকে কী করতে হবে। আর জানতাম ব্যাটাররা আমাকে নিয়ে কী ভাবে।’’

যতটা সম্ভব জোরে বল করা এবং দেশকে জেতানো ছাড়া আর কিছু নিয়েই ভাবতেন না তিনি। পাকিস্তানের প্রাক্তন জোরে বোলার বলেছেন, ‘‘যতটা সম্ভব জোরে বল করতে চাইতাম। যখন বুঝতে পারলাম আমিও রিভার্স সুইং করাতে পারি, তখন ভাবনা বদলাই। পরের দিকে বল করতে এলে ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলার চেষ্টা করতাম। সব সময় লক্ষ্য থাকত পাঁচ উইকেট নেওয়ার। কারণ, ম্যাচ জেতাতে না পারলে কেউ তারকা হতে পারে না। তাই আমি সব সময় দলকে জেতাতে চাইতাম।

’’তাঁর সেই মনোভাব বদলান সাকলাইন মুস্তাক। ভারতের বিরুদ্ধে শোয়েবের প্রথম ম্যাচের আগে তাঁকে সচিন সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন স্পিনার। শোয়েব অবশ্য জানিয়েছেন, ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ককে তিনি শ্রদ্ধা করেন। তাঁদের সম্পর্কও ভাল।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply