শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না : ওবায়দুল কাদের

দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না : ওবায়দুল কাদের

দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না : ওবায়দুল কাদের
দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না : ওবায়দুল কাদের

অনলাইন ডেস্ক: ‘দয়া করে আমাকে মেসেজ দেবেন না। সকালে এত মেসেজ পড়তে পড়তে শেষ। সময় ফুরিয়ে যায়। ’ ছাত্রলীগের মেজেসে বিরক্ত প্রকাশ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ মন্তব্য করেন।

সোমবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের ২২তম সম্মেলন উপলক্ষে প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

রাতে মোবাইল সাইলেন্ট করে ঘুমান উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সকালে দেখি সারা রাত কল, বেশিরভাগ হল ছাত্রলীগের। এখানেও আছেন কেউ কেউ… সকালে উঠে আমার মেডিটেশন থাকে, আমাকে বাইরে যেতে হয়- এজন্য প্রস্তুতি লাগে। কিন্তু ওই সময় এত মেসেজ পড়তে পড়তে সময় ফুরিয়ে যায়। দয়া করে আমাকে মেসেজ পাঠাবেন না। ’

ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা কেন দলীয় সভাপতির ধানমন্ডির কার্যালয়ে ঘুর ঘুর করেন, এমন প্রশ্ন তুলে কাদের বলেন, ‘তাদের জন্য আমাদের নেত্রী একটি সুসজ্জিত কার্যালয় তৈরি করে দিয়েছেন। সেটা হলো আমাদের ২৩ নম্বরে (বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ)। তারা এখানে ঘুরে কেন? ছাত্রলীগ অফিসে গেলে ওই অফিসে যাবে। তদবির করলে ওই অফিসে করবে। এখানে তো তাদের আসার কথা না। ’

কোনও অতি উৎসাহী ভক্ত সুবিধা পাবেন না বলে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কারও বাড়ি কোম্পানীগঞ্জ কিংবা নোয়াখালী হলে, আমার ওই সব প্রীতি নাই। আমি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তাই নেতাকর্মীদের একই চোখে দেখি। আমার এলাকাবাসী আমাকে নির্বাচিত করেন সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু কারও প্রতি আমি বিশেষ দৃষ্টি দিতে পারি না, পারবো না। আওয়ামী লীগের সব নেতাকর্মী আমার জন্য সমান। ’

যাযাদি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply