শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
লালপুরে ‘ইমো হ্যাকিং চক্রের’ ৭ সদস্য গ্রেপ্তার

লালপুরে ‘ইমো হ্যাকিং চক্রের’ ৭ সদস্য গ্রেপ্তার

লালপুরে 'ইমো হ্যাকিং চক্রের' ৭ সদস্য গ্রেপ্তার
লালপুরে 'ইমো হ্যাকিং চক্রের' ৭ সদস্য গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক: নাটোরের লালপুর থেকে ‘ইমো হ্যাকিং চক্রের’ সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) রাতে লালপুরের বিলমারিয়া বাজার থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইমো হ্যাক করে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

গ্রেপ্তারকৃরা হলেন- মৃত শামসেদ মন্ডলের ছেলে মো. বেলাল মন্ডল (২৯), মো. শাহাবুল ইসলামের ছেলে মো. মেহেদী হাসান (২৪), মো. মঞ্জুর রহমানের ছেলে মো. মোহন সরকার (১৯), মো. মাজদার প্রামানিকর ছেলে মো. শিমুল আলী (১৯), মো. নূর আলম সরকারের ছেলে মো. শাহ পরান সরকার (১৯), মো. ইয়াসিন আলীর ছেলে মো. রবি (২২) এবং মো. রিফাজ মন্ডলের ছেলে মো. রুবেল মন্ডল (৩২)।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯টি মোবাইল, ১৫টি সিমকার্ড, দুটি বোতল ফেনসিডিল, নগদ ১৫ হাজার ৪০০ টাকা জব্দ করা হয়।

র‌্যাব নাটোর ক্যাম্পের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফরহাদ হোসেন জানান, ভুক্তভোগী মো. মনিরুল ইসলামের (৩৮) চাচাতো ভাই মো. ওয়াসিম সৌদি আরবে থাকেন। তার ইমোর আইডি থেকে ভুক্তভোগীর ইমোতে শ্রমিকের বিল দেওয়ার এজন্য একটি মেসেজ আসে এবং একটি বিকাশ নম্বর দেওয়া হয়। মনিরুল ইসলাম সরল বিশ্বাসে ওই বিকাশ নম্বরে ২১ হাজার ৫০০ টাকা পাঠান। পরবর্তীতে তার চাচাতো ভাইয়ের ইমো আইডি থেকে বেশ কিছু বিকাশ নম্বর পাঠিয়ে টাকা দিতে বলা হয়। মো. মনিরুল ইসলাম একইভাবে ওই বিকাশ নম্বরগুলোতে মোট এক লাখ ২০ হাজার ৮৬০ টাকা পাঠান। এর আগেও তিনি তার চাচাতো ভাইয়ের কথামতো বিকাশে টাকা পাঠিয়েছিলেন। কিছুদিন পর তার চাচাতো ভাই তাকে ফোন করে জানান যে, তার ব্যবহৃত ইমো অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হয়েছে।

তখন মো. মনিরুল ইসলাম বুঝতে পারেন যে, সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র তার চাচাত ভাইয়ের ইমো অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে পাঠানো বিকাশ নম্বরগুলো দিয়ে তার সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। পরে তিনি বড়াইগ্রাম বনপাড়া বাইপাস মোড়ে র‌্যাবের টহল দলের কাছে ইমো হ্যাক করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার বিষয়টি জানান। অভিযোগের ভিত্তিতে র‌্যাব তথ্য-প্রযুক্তি ও বিশেষ গোয়েন্দা ভিত্তিতে লালপুর থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সেই সংঘবদ্ধ চক্রের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী লালপুর থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply