শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মাদকসেবন নিয়ে প্রয়াত স্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ওয়াসিম আকরামের

মাদকসেবন নিয়ে প্রয়াত স্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ওয়াসিম আকরামের

মাদকসেবন নিয়ে প্রয়াত স্ত্রীর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ওয়াসিম আকরামের
ফাইল ফটো

ক্রীড়া ডেস্ক: অভিযোগ ছিল পাকিস্তানের সাবেক কিংবদন্তি ফাস্ট বোলার ওয়াসিম আকরাম মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছিলেন। খেলা ছাড়ার পর কোকেন নেওয়া শুরু করেন এই ফাস্ট বোলার। আসক্তি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে তাকে পুর্নবাসন কেন্দ্রে ভর্তি হতে হয়।

এ বার তিনি জানান, তাকে জোর করে পুর্নবাসন কেন্দ্রে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ তুললেন নিজের প্রয়াত স্ত্রীর বিরুদ্ধেই। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

সম্প্রতি নিজের আত্মজীবনী ‘সুলতান: আ মেমোয়ার’-এ নিজের মাদকাশক্তির কথা জানান ওয়াসিম আকরাম। ক্রিকেট ছাড়ার পর তার মাদকসেবনের খবর অবাক করে করে দিয়েছিল সবাইকে।

প্রথমে তিনি জানিয়েছিলেন, তার স্ত্রী হুমার সাহায্যে তিনি এ পথ থেকে বেরিয়ে আসতে পেরেছিলেন।

কিন্তু এ বিষয়ে আকরাম বলেন, ‘আমি এক মাসের জন্য যেতে চেয়েছিলাম পুর্নবাসন কেন্দ্রে। কিন্তু আমাকে আড়াই মাসের জন্য রেখে দেওয়া হয়। আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে রাখা হয়েছিল আমাকে। বিশ্বে কোথাও এটা হয় না, পাকিস্তানেই এটা সম্ভব। আমাকে কোনো সাহায্য করেনি সেটা। বাইরে এসে আমি খুব প্রতিবাদী হয়ে গিয়েছিলাম। ওই জঘন্য জায়গায় আমাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে রেখে দেওয়া হয়েছিল।’

মাদকে আসক্ত হওয়ার ঘটনা বর্ণনা করে আকরাম জানান, দীর্ঘদিন কোকেন নেয়ার পর স্ত্রী হুমা তাকে একদিন ধরে ফেলেন । স্ত্রীর কথাতেই তিনি সাহায্য নেয়ার কথা ভাবেন । আকরাম বিস্তারিত জানিয়েছেন কীভাবে ধীরে ধীরে তার আসক্তি বাড়তে থাকে ।

ওয়ানডে ও টেস্টে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ উইকেট নেয়া বোলার আকরাম তার বইয়ে জানিয়ছেন তিনি ২০০৩ সালে খেলা ছাড়ার পর কোকেনে আসক্ত হয়ে পড়েন। এ আসক্তি তৈরি হয় খেলার মাঠের উত্তেজনার অভাব থেকে। কোকেন আসক্তি শেষ হয় ২০০৯ সালে তার প্রথম স্ত্রী হুমা আকরামের মৃত্যুর পর।

নিজের আত্মজীবনীতে এমন বিস্ফোরক তথ্য থাকায় কিছুটা অস্বস্তিতে আছেন আকরাম। তবে তিনি জানান বই প্রকাশিত হলে তার আর কোনো উদ্বেগ থাকবে না।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply