শিরোনাম :
প্রেমিকার বাড়ির সামনে বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু; বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘শাড়ি ক্যানসার’ কেন হয়? তার উপসর্গই বা কী? জানালেন চিকিৎসক ডায়াবেটিকেরাও ভাত খেতে পারেন, তবে মানতে হবে কিছু নিয়ম মল্লিকার সঙ্গে চুমু বিতর্ক, মুখ দেখাদেখি বন্ধ কুড়ি বছর, সাক্ষাৎ পেয়ে কী করলেন ইমরান? ক্যাটরিনার জন্যই সলমনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, ইদে স্বামীকে নিয়ে ভাইজানের বাড়িতে আলিয়া! রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬ ১৬ মাসের মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে ছুটি কাটাতে যান মা, না খেয়ে, জল না পেয়ে মৃত্যু! সাজা যাবজ্জীবন রাজশাহীতে ট্রাকে টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি, আটক ২ পুঠিয়ায় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৩ ঈদের সাথে যুক্ত হওয়া নববর্ষের উচ্ছ্বাসে বিনোদন স্পট পরিপূর্ণ
মামলার তদন্তকারী উপর হামলা করে পালালো আসামি আব্বাস হাওলাদার এখনো গ্রেফতার হয়নি!

মামলার তদন্তকারী উপর হামলা করে পালালো আসামি আব্বাস হাওলাদার এখনো গ্রেফতার হয়নি!

মামলার তদন্তকারী উপর হামলা করে পালালো আসামি আব্বাস হাওলাদার এখনো গ্রেফতার হয়নি!
মামলার তদন্তকারী উপর হামলা করে পালালো আসামি আব্বাস হাওলাদার এখনো গ্রেফতার হয়নি!

বরিশাল ব্যুরো: গত ৩১ শে জানুয়ারি ২০২৩ বরিশাল জেলার মুলাদী আলোচিত মনির হত্যা মামলা তদন্তকালে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রুহুল আমিন আব্বাস হাওলাদারকে গ্রেফতার করার সময় আব্বাস গ্রুপের সাথে হাতাহাতি হয় প্রশাসনের।

এই সুযোগ পালিয়ে যায় আব্বাস হাওলাদার এখনও গ্রেপ্তার হয়নি পলাতক আসামি আব্বাস প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এলাকায়। জনগণ জানতে আব্বাসের খুঁটি খুঁটির জোর কোথায়? কে আছেন আব্বাসের পিছনে।

এত ক্ষমতার অধিকারী এই কে আব্বাস! একাধিক মামলার আসামি থাকা সত্ত্বেও প্রশাসনের উপর হামলা করে পালিয়ে যাওয়া আব্বাস এখনো কেন গ্রেফতার হয়নি বলে  জানতে চাই মুলাদী  গ্রামবাসী স্থানীয়রা মনে  হয় প্রশাসনের চেয়ে প্রভাবশালী এই আব্বাস মনির হত্যা মামলায় আলোচিত ঘটনা সেই ঘটনার একজন অধিনায়ক আব্বাস হাওলাদার নানার অপকর্ম করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন প্রকাশ্যে এলাকায় প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাহিরে।

প্রশাসনের উপর হামলা করেন আব্বাস-সহ তার বাহিনী একটি সন্ত্রাস দল। প্রশাসনের কর্মকর্তারা এখনো গ্রেফতার করতে পারেননি সন্ত্রাস আব্বাস”কে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গত ৩১ শে জানুয়ারি ২০২৩ ইং   মুলাদীতে চাঞ্চল্যকর মনির হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে ধস্তাধস্তি-হাতাহাতির শিকার হয়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) দুই সদস্য। সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মুলাদী উপজেলার মীরগঞ্জ ফেরিঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- সিআইডির উপ-পরিদর্শক (এসআই) রুহুল আমিন ও কনস্টেবল আব্দুল হাকিম।

এসআই রুহুল আমিন জানান, মুলাদীর আলোচিত মনির হোসেন হাওলাদার হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তিনি। সেই হিসেবে সন্দেহভাজন আসামি আব্বাস হাওলাদারকে গ্রেফতারের জন্য অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে মীরগঞ্জ ফেরিঘাটের পল্টুনে অবস্থান নেন তিনি ও আব্দুল হাকিমসহ সিআইডির একটি টিম। এ সময় আসামির স্বজনরা সিআইডি পুলিশের জ্যাকেট পরিহিত অবস্থায় দেখে তাদের ঘিরে ধরেন এবং ধস্তাধস্তি ও হাতাহাতি করেন। এতে তিনি ও কনস্টেবল আব্দুল হাকিম সামান্য আহত হয়েছেন।

এ ঘটনায় থানায় কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি জানিয়ে এসআই রুহুল আমিন বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, মুলাদী উপজেলার চর কমিশনার এলাকার রব হাওলাদারের ছেলে আব্বাস হাওলাদারকে গ্রেফতারে অভিযান চালায় সিআইডি। এসময় আব্বাসের হয়ে তার ছয়/সাতজন স্বজন ও সহযোগী এসে সিআইডি টিমকে বাঁধা দেন। এসময় তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তি হয়। এ সুযোগে আব্বাস ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।

ধস্তাধস্তিতে সিআইডির দুই সদস্য আহত হন। অপদিকে এই ঘটনায় আব্বাসের বিরুদ্ধে প্রশাসন এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি এবং আব্বাস এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং বিভিন্ন অপকর্ম সাথে সামিল হচ্ছে এ সন্ত্রাস মাদক ব্যবসায়ী ও পালাতক আসামী আব্বাস হাওলাদার দেখার মত কেউ নেই। স্থানীয় লোকজন বলেন প্রশাসনের উপর হামলা ও মনির হত্যা মামলার সন্দেহজনক  আসামী আব্বাসকে ধরে সত্য ঘটনা উন্মোচন করে অপরাধীদের আইনের আওতায় আনিয়া  বিচারের দাবি জানিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কাছে এলাকাবাসী।

এইদিকে উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ মে সকাল ৯টায় মুলাদীর চর কমিশনার গ্রামের ঘেরের পাশে মনির হাওলাদারের (২২) চক্ষু তুলে ফেলা ও গলা কাটা মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মনিরের ছোট ভাই পারভেজ হাওলাদার বাদী হয়ে ১১ জনের নামে মুলাদী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গত ৪ জুলাই মামলা তদন্তের জন্য সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply