শিরোনাম :
তরমুজ শুধু খেলে হবে না, গরমে মাখতেও পারেন লজ্জা ঢাকতে শেষমেশ গদি জড়িয়ে ছুটলেন উরফি! ভিডিয়ো ফাঁস হতেই চার দিকে শুরু শোরগোল কাফতান পরা মানেই কি অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে সিলমোহর? প্রশ্ন তুললেন পরিণীতি চোপড়া অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে শ্রেণি বৈষম্য করেছে রাবি প্রশাসন! তানোর ইউএনও’র বিরুদ্ধে শিক্ষকের মামলা, তোলপাড় তরুণী সন্ধ্যা রানী হত্যাকান্ডের রহস্য উন্মোচন; সৎ ভাই ও তার বন্ধু গ্রেফতার রাজশাহী বিভাগীয় তায়কোয়ানদো এসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল- ২০২৪ রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২১ মহানগরীর ছোটবনগ্রামে লোন দেওয়ার নামে প্রতারণা, প্রতারক তাওহীদ খান আটক নৌবাহিনীর প্রধানের সাথে রাসিক মেয়রের সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়
পাঁচ গ্রহের সমাবেশ মঙ্গলের আকাশে

পাঁচ গ্রহের সমাবেশ মঙ্গলের আকাশে

পাঁচ গ্রহের সমাবেশ মঙ্গলের আকাশে
পাঁচ গ্রহের সমাবেশ মঙ্গলের আকাশে

মিজানুর রহমান টনি: ২৮ মার্চ অর্থাৎ মঙ্গলবারের আকাশে প্রায় এক সারিতে দেখা যাবে পৃথিবীর নিকটবর্তী ৩ গ্রহ— মঙ্গল, বুধ এবং শুক্রকে। এ ছাড়াও ওই সারিতে থাকবে বৃহস্পতি এবং ইউরেনাসের মতো দূরবর্তী বড় আকারের গ্রহও।

চাঁদ-শুক্রের সহাবস্থানের পর মঙ্গলবার আরও এক আশ্চর্যজনক মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে চলেছে গোটা দুনিয়া। মঙ্গলের আকাশে ঘটবে মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র এবং ইউরেনাস— এই পাঁচ গ্রহের সহাবস্থান। মহাকাশ বিজ্ঞানীদের মতে, ওই ৫ গ্রহকে দেখা যাবে প্রায় এক সরলরেখায়। ওই মহাজাগতিক দৃশ্য চাক্ষুস করার জন্য উদ্‌গ্রীব মহাকাশবিদ এবং কৌতূহলীরা।

২৮ মার্চ অর্থাৎ মঙ্গলবারের আকাশে প্রায় এক সারিতে দেখা যাবে পৃথিবীর নিকটবর্তী ৩ গ্রহ মঙ্গল, বুধ এবং শুক্রকে। এ ছাড়াও ওই সারিতে থাকবে বৃহস্পতি এবং ইউরেনাসের মতো দূরবর্তী বৃহদাকার গ্রহও। বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন প্রায় একই সারিতে দেখা যাবে চাঁদ এবং এম৩৫ অর্থাৎ মেসিয়ার ৩৫-এর মতো নক্ষত্রমণ্ডলীকেও। সবমিলিয়ে মঙ্গলবারের রাতের আকাশ হয়ে উঠতে চলেছে জ্যোতিষ্ক খচিত। কিছু দিন আগেই মহাকাশের ব্ল্যাকবোর্ডে চাঁদ এবং শুক্রের সহাবস্থান দেখে উৎফুল্ল হয়ে উঠেছিলেন মহাকাশপ্রেমীরা। এর পর মঙ্গলবারের ওই মহাজাগতিক ঘটনা আরও চমকপ্রদ হয়ে উঠবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

কিন্তু কেন ৫ গ্রহের এই সহাবস্থান? এই প্রসঙ্গে বিশিষ্ট জ্যোতির্বিজ্ঞানী তথা কলকাতার ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স-এর অধিকর্তা সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘এর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে সাড়ে চারশো কোটি বছর আগে সৌরমণ্ডল তৈরির সময়।’’ তাঁর ব্যাখ্যা, ‘‘আমাদের পৃথিবী-সহ এই সৌরমণ্ডল একটি কাল্পনিক তলে অবস্থান করছে। সেই তলের উপর আমরা প্রতি দিন ঘুরে চলেছি। এর বদল হয় না। যেমন ভাবে এক দল দৌড়বীরের ময়দানে দৌড়োন। প্রত্যেকের গতিবেগ আলাদা হলেও কোনও একটি নির্দিষ্ট স্থানে তাঁদের একই সরলরেখায় চলে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।’’ এ জন্য ৪৬০ কোটি বছর আগে সৌরমণ্ডল সৃষ্টির সময়কার মোট কৌণিক ভরবেগকেই দায়ী করেছেন সন্দীপ। যা এখনও একই রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply