শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
মোদী ক্ষমতায় আসায় বিপাকে দাউদ ইব্রাহিম

মোদী ক্ষমতায় আসায় বিপাকে দাউদ ইব্রাহিম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতে মোদি সরকার আবারও ক্ষমতায় আসতেই চাপে পড়েছেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিম।

ভারতের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে, দেশটির আগামী সরকার নিয়ে বেশ আতঙ্কিত দাউদ। ওই সংবাদ মাধ্যমে অভিযোগ করা হয়েছে যে, দাউদ ইব্রাহিম ইতোমধ্যেই পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন।

গত বৃহস্পতিবার ভারতের ১৭তম লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করা হয়। নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে বিজেপি নেতৃত্বধীন এনডিএ জোট। নরেন্দ্র মোদি ফের ক্ষমতায় আসার পরই দাউদ ফোন করে আইএসআই নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। মোদি সরকারকে তিনি ভয় পাচ্ছেন। গোয়েন্দাদের কাছে নাকি এমনটাই জানিয়েছেন দাউদ।

নরেন্দ্র মোদির ফের ক্ষমতায় আসা প্রসঙ্গে প্রাক্তন আইপিএস কর্মকর্তা পি.কে জৈন জি মিডিয়াকে বলেন, মোদির ক্ষমতায় আসা মানেই উপমহাদেশে রাজনৈতিক সমীকরণ বদলে যাওয়া। দাউদ ইব্রাহিম ও পাকিস্তান সরকারের চাপে থাকা। তবে দাউদকে ভারতে ফেরানো যাবে কিনা তা নির্ভর করবে পাকিস্তানের ওপর দেওয়া ভারতের চাপের ওপর।

জি নিউজের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যেকোন মুহূর্তে মোদি মারাত্মক কিছু করে ফেলতে পারেন। এমনটাই আশঙ্কা করছেন দাউদ ইব্রাহিম। এক্ষেত্রে ভারতকে সাহায্য করতে পারে গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ ও মোসাদ।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৭  মে ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply