শিরোনাম :
প্রেমিকার বাড়ির সামনে বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু; বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ‘শাড়ি ক্যানসার’ কেন হয়? তার উপসর্গই বা কী? জানালেন চিকিৎসক ডায়াবেটিকেরাও ভাত খেতে পারেন, তবে মানতে হবে কিছু নিয়ম মল্লিকার সঙ্গে চুমু বিতর্ক, মুখ দেখাদেখি বন্ধ কুড়ি বছর, সাক্ষাৎ পেয়ে কী করলেন ইমরান? ক্যাটরিনার জন্যই সলমনের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, ইদে স্বামীকে নিয়ে ভাইজানের বাড়িতে আলিয়া! রাজশাহী মহানগরীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ২৬ ১৬ মাসের মেয়েকে বাড়িতে একা রেখে ছুটি কাটাতে যান মা, না খেয়ে, জল না পেয়ে মৃত্যু! সাজা যাবজ্জীবন রাজশাহীতে ট্রাকে টোল আদায়ের নামে চাঁদাবাজি, আটক ২ পুঠিয়ায় পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৩ ঈদের সাথে যুক্ত হওয়া নববর্ষের উচ্ছ্বাসে বিনোদন স্পট পরিপূর্ণ
বাংলাদেশকে আমারা পানি দিতে পারেনি তাই তারা ইলিশ মাছ দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে

বাংলাদেশকে আমারা পানি দিতে পারেনি তাই তারা ইলিশ মাছ দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বহুল আলোচিত তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে ফের বাংলাদেশের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার দেশটির আইনসভার নিম্নকক্ষ বিধানসভায় তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে কথা বলেন তিনি।

মমতা বলেন, তিস্তার পানি দিতে না পারায় বাংলাদেশ আমাদের ইলিশ দিচ্ছে না। তবে কয়েক বছরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ মাছ উৎপাদনে স্বনির্ভর হবে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি।

বিধানসভার প্রশ্নোত্তর পর্বে বিধায়ক রহিমা বিবির এক প্রশ্নের জবাবে পশ্চিমবঙ্গের এই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাঙালি মাছে ভাতে থাকতে ভালোবাসে। কিন্তু বাংলাদেশকে আমরা তিস্তার পানি দিতে পারিনি। তাই তারা আমাদের ইলিশ মাছ দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে। তারা (বাংলাদেশ) আমাদের বন্ধু দেশ। কিন্তু জল নেই তো কোথা থেকে দেব?’

মমতা বলেন, ‘আমরা ইলিশ মাছ নিয়ে রিসার্চ সেন্টার করেছি। আমাদের বাংলায় এখন ইলিশ মাছের অভাব নেই। আগামী দিনে রিসার্চ শেষ হলে গোটা দেশে আমরা ইলিশ সরবরাহ করতে পারব। দু-এক বছরের মধ্যে আর বাইরে থেকে আনতে হবে না ইলিশ।’

তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের ক্ষোভ নতুন নয়। দেশটির কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোটের শাসনামলের শেষ দিকে আশা জাগিয়েও স্বাক্ষর হয়নি চুক্তি। বেশ কয়েকবার তিস্তা চুক্তি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগ মুহূর্তে তা ভেস্তে যায়।

মতিহার বার্তা ডট কম  ০৩ জুলাই ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply