শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
জুলাইতে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬০ কোটি ডলার

জুলাইতে প্রবাসী আয় এসেছে ১৬০ কোটি ডলার

মতিহার বার্তা ডেস্ক : ব্যাংকিং চ্যানেল বেড়েছে প্রবাসীদের আয় বা রেমিটেন্স প্রবাহ। সদ্য সমাপ্ত জুলাই মাসে প্রবাসীরা ১৫৯ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১.২০ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে প্রবাসীরা ১৫৯ কোটি ৭৬ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। যা আগের মাস জুলাইতে ছিল ১৩৬ কোটি ৮২ লাখ ডলার। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে ২২ কোটি ৯৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে বেশি এসেছে। ঈদ সামনে থাকায় রেমিট্যান্স বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে হুন্ডিতে রেমিট্যান্স আসা কমেছে। এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা সবচেয়ে বেশি আহরিত হয়েছে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে। এ ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১১৮ কোটি ২৮ লাখ ডলার। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৭ কোটি ৭৭ লাখ, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ এবং বিদেশি মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ৩৩ লাখ ডলার।

এদিকে, একক ব্যাংক হিসেবে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের মাধ্যমে। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে ৩০ কোটি ৭৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। রেমিট্যান্স আহরণে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬ কোটি ৭১ লাখ ডলার। এছাড়া, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ১২ লাখ ডলার, জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।

রেমিট্যান্সের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সদ্য সমাপ্ত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এর আগে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৫৩১ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। এছাড়া ২০১৬-১৭ অর্থবছরে প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠানোর পরিমাণ ছিল এক হাজার ২৭৬ কোটি ৯৪ লাখ ডলার। এছাড়া সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরের ১ হাজার ৪৯৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিল প্রবাসীরা। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৭.৩ শতাংশ বেশি।

মতিহার বার্তা ডট কম – ১৮ আগস্ট, ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply