শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
অধিকাংশ হতদরিদ্র খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত, রাজশাহীতে তরুনদের উদ্দ্যোগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

অধিকাংশ হতদরিদ্র খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত, রাজশাহীতে তরুনদের উদ্দ্যোগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

অধিকাংশ হতদরিদ্র খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত, রাজশাহীতে তরুনদের উদ্দ্যোগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরন
অধিকাংশ হতদরিদ্র খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত, রাজশাহীতে তরুনদের উদ্দ্যোগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরন

অধিকাংশ হতদরিদ্র ও দিনমুজুরা খাদ্য সামগ্রী থেকে বঞ্চিত, রাজশাহীতে তরুনদের উদ্দ্যোগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী বিতরন ”

নিজস্ব প্রতিবেদক : করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে রাজশাহী নগরীর সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। সন্ধা ৬টার পর বাড়ি থেকে বের হওয়া সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এমন পরিস্থিতিতে সরকারী ভাবে বরাদ্দ খাদ্য সামগ্রী হতদরিদ্রদের ও খেটে খাওয়া দিনমুজুরদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাচ্ছে এটা সম্পূর্ণ সঠিক নয়।

এমন সময় রাজশাহী নগরীর মতিহার থানাধিন ২৯নং ওয়ার্ডের কিছু তরুণ দিনমুজুর, হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্র সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।

তরুণদের মধ্যে মোহাম্মদ তানভির হোসেন জানায়, আমরা চাই হতদরিদ্র ও খেটে খাওয়া দিনমুজুররা যেন খাবারের অভাববোধ না করেন। আর তাই আমরা কয়েকজন তরুণ একত্রিত হয়ে সামর্থ অনুযায়ী ২৯ নং ওয়ার্ডের ১২০টি পরিবারেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্রসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছি।

প্রতিটি প্যাকেটে ছিল ৪ কেজি চাল, ৩ কেজি আটা, ২ কেজি আলু, ৩০০ গ্রাম মসুর ডাল।

তিনি আরো বলেন, কোন পরিবারের সদস্যরা যাতে লজ্জাবোধ না করে সেজন্য আমরা রাতের আধারে তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছি। এর আগে গত (০৯ এপ্রিল) বৃহস্পতিবার রাত থেকে আমরা আমাদের এ কার্যক্রম শুরু করি বলেও জানান হোসেন ।
তরুণদের মধ্যে রয়েছেন, রাজবির লেমন, হাসান, সাগর, রমজান, বিশাল, ঐশী, সজল, অভি, ফারুক প্রমূখ।

এদিকে, একধিক দিনমুজুর ও হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যরা জানায়, আমরা সরকারী বে-সরকারী ভাবে কোন প্রকার খাদ্য সামগ্রী আজ আবদি পাইনি। ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নিকট একাধিকবার গিয়েও মেলেনি সোনার হরিন চাল, ডাল আলু, তিন ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলরের নিকট গিয়েও মেলেনি খাদ্য সামগ্রী।

তাদের বক্তব্য অনুযায়ী প্রথমে ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি নিয়েছেন তারা। পরে যোগাযোগ করা হলে মহিলা কাউন্সিলর বলেন, ২০০ প্যাকেট খাবার পেয়েছিলাম। তিন ওয়ার্ড মিলে ৩০ হাজারের ও বেশি ভোটার রয়েছে। ২০০ প্যাকেট কয়জনকে দেবো। যাইহোক ফুরিয়ে গেছে।

অন্যদিকে ২৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর গভির রাতে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেছেন। তবে ২৯ নং ওয়ার্ডের অধিকাংশ হতদরিদ্র ও দিনমুজুরা এসব খাবার সামগ্রী পাননি বলেও জানান তারা।

মতিহার বার্তা ডট কম –১০ এপ্রিল, ২০২০

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply