শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
দুর্নীতির অভিযোগে গোদাগাড়ীর ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

দুর্নীতির অভিযোগে গোদাগাড়ীর ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

দুর্নীতির অভিযোগে গোদাগাড়ীর ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
দুর্নীতির অভিযোগে গোদাগাড়ীর ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

অনলাইন ডেস্ক: অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার পাকড়ী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুর রাকিব সরকারকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) জানে আলম।

তিনি বলেন, ‘মূলত পাকড়ী ইউনিয়নের সদস্যরা তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। ইউনিয়ন পরিষদের আইন অনুযায়ী তিনি অনাস্থা ভোটে পরাজিত হন। এক্ষেত্রে ইউনিয়ন পরিষদের ২০০৯/৩১ এর ১ উপধারার আইনের ভিত্তিতে গত ৪ মার্চ তার পদ শূন্য করা হয়।’

ইউএনও আরও বলেন, ৩৫-এর উপধারা ২-এর ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিস থেকে একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়। নিয়ম অনুসারে পদ শূন্য থাকলে ছয় মাস সময় হাতে থাকলে উপনির্বাচন করা হয়। যেহেতু সেই সময়টুকু হাতে নেই তাই তার পরিবর্তে বাকি সময়টুকু দায়িত্ব পালন করতে পারবেন প্যানেল চেয়ারম্যান।

এর আগে, ইউপি চেয়ারম্যানের বরখাস্তের বিষয়ে গত সোমবার (৮ মার্চ) স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আবুজাফর রিপন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে চেয়ারম্যান আবদুর রাকিব সরকারকে বরখাস্ত করে তার পদটি শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে।

বেশকিছু অনিয়ম-দুর্নীতির বিবরণ তুলে ধরে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, একই প্রকল্প বার বার বাস্তবায়ন দেখিয়ে চেয়ারম্যান সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। এসব কারণে পরিষদের ১০ জন সদস্য তার বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন।

পরবর্তীতে তদন্ত কর্মকর্তা গোপন ব্যালটের মাধ্যমেও অনাস্থা প্রস্তাবের ব্যাপারে ভোটগ্রহণ করেন। সেখানেও অনাস্থা প্রস্তাবের পক্ষে ১০টি ভোট পড়ে যা দু-তৃতীয়াংশের বেশি। এ কারণে অনাস্থা প্রস্তাবটি অনুমোদন হয়েছে।

অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান আবদুর রাকিব সরকার বলেন, ‘এরকম প্রজ্ঞাপন হয়েছে বলে শুনলাম। ই-মেইলে নাকি ইউনিয়ন পরিষদের পাঠানো হয়েছে। আমি দেখিনি, কোনো চিঠিও পাইনি। চিঠি পাওয়ার পর বিষয়টি আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে। সুত্র; জাগো নিউজ

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply