শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ইউএনও’র মোবাইল নম্বর ক্লোন করে লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ!

ইউএনও’র মোবাইল নম্বর ক্লোন করে লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ!

ইউএনও'র মোবাইল নম্বর ক্লোন করে লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ!
ইউএনও'র মোবাইল নম্বর ক্লোন করে লক্ষাধীক টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ!

অনলাইন ডেস্ক: কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) দাপ্তরিক মোবাইল নম্বর ক্লোন করার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে থানায় জিডি করেছে প্রতারণার শিকার স্কুলের প্রধান শিক্ষক। শিক্ষকদের সরকারিভাবে ল্যাপটপ দেয়ার কথা বলে লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র। অভিনব প্রতারণায় টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনাটি ঘটেছে পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে।

ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হাশেম বলেন, গত ১৪ মার্চ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মোবাইল থেকে আমাকে ফোন করে বলা হয়, জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দু’জন শিক্ষকের জন্য একটি করে ল্যাপটপ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। দু’টি বিকাশ নম্বর (০১৬৩১-৮৩৩৮৯০, ০১৬৩৭৬৮৮০৮৫) দিয়ে বলা হয় ওই ল্যাপটপ নিতে চাইলে প্রতি ল্যাপটপের জন্য ৯ হাজার টাকা করে বিকাশ নম্বরে পাঠাতে হবে। তিনি বলেন, আমরা শিক্ষকদের সাথে আলাপ করে প্রথমে দু’জনের নাম দিয়ে টাকা পাঠালে পরবর্তীতে দু’জন করে সর্বমোট ৮ জনের জন্য ৭২ হাজার টাকা বিকাশ করে পাঠাই। পরে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে অফিসে সরাসরি দেখা করে আলাপ করতে গেলে বুঝতে পারি আমরা প্রতারণার শিকার হয়েছি।

সূত্র জানায়, অভিনব প্রতারণার এ ঘটনায় পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাদী হয়ে পেকুয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।

এদিকে একইভাবে পেকুয়া আনোয়ারুল উলুম মাদরাসার সুপারকেও ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি বিষয়টি আরও নিশ্চিত হতে টাকা দেয়ার আগে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে ফোন করলে বিষয়টি ইউএনও’র নজরে আসে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোতাছিম বিল্ল্যাহ বলেন, ‘একটি প্রতারক চক্র আমার নম্বর ক্লোন করে অথবা সফটওয়ারের মাধ্যমে সহজ সরল শিক্ষকদের কাছ থেকে লাখ টাকার মতো হাতিয়ে নিয়েছে। বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিক থানায় সাধারণ ডায়েরি করার পরামর্শ দিয়েছি।’

পেকুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুর রহমান বলেন, পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাদী হয়ে এ বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। আমরা প্রতারক চক্রকে আইডেন্টিফাই করার চেষ্টা করছি। তিনি সবাইকে এ ধরণের লেনদেন থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply