শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
রামেক হাসপাতালে করোনায় চিকিৎসকসহ দুইজনের মৃত্যু

রামেক হাসপাতালে করোনায় চিকিৎসকসহ দুইজনের মৃত্যু

রামেক হাসপাতালে করোনায় চিকিৎসকসহ দুইজনের মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে করোনায় চিকিৎসকসহ দুইজনের মৃত্যু

স্টাফ রিপোর্টার: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুই করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে একজন চিকিৎসক। অন্যজন গৃহীনি। শনিবার দিবাগত রাতে তারা মারা যান।

মারা যাওয়া চিকিৎসকের নাম আবদুল হান্নান (৪৬)। তিনি রামেকের সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। ডা. হান্নান রামেক হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ছিলেন।

অন্যদিকে রাতে হাসপাতালের ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নাহিদা বেগম (৪৫) নামে আরেক নারীর মৃত্যু হয়। তার বাড়ি নওগাঁ সদরের চক এনায়েতপুর গ্রামে। গত ৪ মার্চ থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শনিবার দিবাগত রাত ১টা ৪৫ মিনিটে তার মৃত্যু হয়।

হাসপাতাল সূত্র করোনায় তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। অন্যদিকে আইসিইউ’র ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল চিকিৎসকের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শনিবার দিবাগত রাত ১১টা ২০ মিনিটের দিকে ডা. আবদুল হান্নান মারা গেছেন। শুক্রবার রাত থেকে তিনি লাইফ সাপোর্টে ছিলেন।

রামেকের অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী জানান, গত মঙ্গলবার হঠাৎ ডা. আবদুল হান্নানের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয় এবং তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ওই দিন রাতেই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার সারাদিনই তিনি রোগী দেখেছেন। কোন সমস্যা ছিল না। হঠাৎ অসুস্থ হয়েই অবস্থা খারাপ পর্যায়ে চলে যায়। পরীক্ষা করে দেখা যায়, তার ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এর পরদিন নমুনা পরীক্ষা করে তার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। ডা. নওশাদ আলী আরও বলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য আমরা এয়ার এম্বুলেন্সে ডা. হান্নানকে ঢাকায় নিয়ে যাবার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অবস্থা জটিল হওয়ায় এয়ারে নেয়া সম্ভব হয়নি। ডা. হান্নানকে গুরুতর অবস্থায় আইসিইউতেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে বাঁচানো যায়নি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply