শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা পাবে ২ লাখ পরিবার

রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা পাবে ২ লাখ পরিবার

রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা পাবে ২ লাখ পরিবার
রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা পাবে ২ লাখ পরিবার

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহীতে নিম্ন আয়ের ২ লাখ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল।

রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল জানান, সরকারি উদ্যোগে রাজশাহী জেলায় দুই লাখ পরিবারের মধ্যে ৯ কোটি টাকা বিতরণ করা হবে।

গত ১৪ এপ্রিল থেকে সারাদেশের মতো রাজশাহীতেও কঠোর লকডাউন চলছে। করোনার কারণে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষ কাজে বের হতে পারছেন না। শ্রমজীবী ও রিকশাচালকসহ নিম্ন আয়ের মানুষগুলো পরিবার-পরিজন নিয়ে নিদারুণ কষ্টে দিন যাপন করছেন।

গত বছর লকডাউন শুরু পর থেকে সরকারি ত্রাণ চালু হয়। এছাড়া সিটি করপোরেশন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনসহ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রচুর ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। কিন্তু এবার করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য লকডাউন ঘোষণা করা হলেও ত্রাণ বিতরণ শুরু হয়নি। ত্রাণসামগ্রী বিতরণে বেসরকারি পর্যায়েও কেউ সেভাবে এগিয়ে আসছেন না। ফলে চারিদিকে খাদ্যপণ্যের সঙ্কট তৈরি হয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষ বাধ্য হয়ে সড়কে নামছেন।

তবে ত্রাণের বিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল জানান, ‘চলতি মাসে দুস্থদের খাদ্য সহায়তা (ভিজিএফ) এবং নগদ অর্থ সহায়তা (জি আর) হিসেবে পুরো রাজশাহী জেলার জন্য মোট ৯ কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। এ টাকা সিটি কপোরেশন, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা এলাকায় দরিদ্রদের মধ্যে দেওয়া হবে। এরই মধ্যে টাকাগুলো ভাগ করে দিয়েছে। সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে এখন তালিকা প্রণয়ন করা হচ্ছে। তালিকা হয়ে গেলেই এ অর্থ বিতরণ শুরু হবে।

এছাড়া লকডাউন দীর্ঘায়িত হলে সরকারি ত্রাণ সহায়তাও শুরু করা হবে। সরকার সব পরিস্থিতিতে জনগণের পাশে আছে। প্রয়োজন যতই তৈরি হোক, সরকার তা পূরণ করবে। এ সময় সবাইকে ধৈর্যের সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য আহ্বান জানান রাজশাহী জেলা প্রশাসক।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply