শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ইভার মেডিকেল পড়ানোর দায়িত্ব নিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক

ইভার মেডিকেল পড়ানোর দায়িত্ব নিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক

ইভার মেডিকেল পড়ানোর দায়িত্ব নিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
ইভার মেডিকেল পড়ানোর দায়িত্ব নিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক

অনলাইন ডেস্ক: নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার ইভা খাতুনের অর্থাভাবে মেডিকেল পড়া নিয়ে শঙ্কা কেটে গেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তার পাশে দাঁড়িয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে তিনি মেয়েটির পড়ালেখার সব দায়িত্ব নিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ইভার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাগাতিপাড়া উপজেলার সলইপাড়া গ্রামের ঝরনা বেগম ও মৃত ইউসুফ আলীর মেয়ে ইভা খাতুন। তার বয়স যখন দুই বছর চার মাস, তখন তার বাবা কিডনিজনিত সমস্যায় মারা যান। এরপর থেকে অভাব-অনটনের সংসারে বড় হতে থাকেন ইভা। এদিকে ১৫ শতাংশ জমিও স্বামীর চিকিৎসা করাতে বন্ধক রাখতে হয় ঝরনা বেগমকে। টিউশনি করে অনেক কষ্টে সংসার ও মেয়ের লেখাপড়ার খরচ চালান তিনি।

চলতি বছর মাগুরা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ইভা খাতুন। কিন্তু মেডিকেলে ভর্তি ও পড়ালেখা চালানোর আর্থিক সামর্থ্য নেই তার পরিবারের। ফলে তার পড়ালেখা ও চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এনিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। জাগোনিউজ২৪.কম-এও সুযোগ পেয়েও মেডিকেলে ভর্তি অনিশ্চিত পিতৃহারা ইভার- তাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিষয়টি তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের দৃষ্টিগোচর হয়। প্রতিমন্ত্রী ইভা ও তার মায়ের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলে মেডিকেলে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ বলেন, ‘জীবনসংগ্রামী এক মায়ের চেষ্টায় ইভা খাতুন প্রতিযোগিতাপূর্ণ মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় ভর্তির সুযোগ করে নিতে পেরেছে জেনে খুশি হয়েছি। এখন তার ডাক্তার হওয়ার জন্য যা যা সহযোগিতা দরকার, তা আমি ব্যক্তিগতভাবে করতে চাই। আমি বেঁচে থাকলে তার ডাক্তারি পড়ায় কোনো সমস্যা হবে না।’

এ বিষয়ে ইভা খাতুন বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী আমার সঙ্গে ও মায়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি পড়ালেখায় আমাকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। এজন্য আমাদের পক্ষ থেকে তাকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply