শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে ইমাম রাখা না রাখা নিয়ে মসজিদে সংঘর্ষ

রাজশাহীতে ইমাম রাখা না রাখা নিয়ে মসজিদে সংঘর্ষ

রাজশাহীতে ইমাম রাখা না রাখা নিয়ে মসজিদে সংঘর্ষ
রাজশাহীতে ইমাম রাখা না রাখা নিয়ে মসজিদে সংঘর্ষ

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী নগরীর পাঠানপাড়া জামে মসজিদে ঈমাম রাখা না রাখাকে কেন্দ্র করে মুসল্লিদের দু‘পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (৩০ জুলাই) জুম্মার নামাজের পর নগরীর পাঠানপাড়া জামে মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

স্থানীয় মুসল্লিদের বলছেন, পাঠানপাড়া জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেন ও তার অনুসারীরা ওই মসজিদের বর্তমান ঈমাম মাওলানা আতিককে রাখতে চান না। কিন্ত মসজিদের সাধারণ মুসল্লিারা চান ওই ঈমামকে রাখতে। এনিয়েই মূলত দ্বন্দ্ব। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাদ জুম্মা নামাজের পর মসজিদের মুসল্লিরা দুভাগে বিভক্ত হয়ে নিজেদের মধ্যে তর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মুসল্লিরা জড়িয়ে পড়েন সংঘর্ষে ।

তারা জানান, প্রথমদিকে তর্ক ও হাতাহাতি থেকে একপর্যায়ে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকজন আহত হন। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হলে ঘটনাস্থল থেকে সবাই পালিয়ে যায়।

ঘটনাটি জানতে মসজিদ কমিটির সভাপতি আবজাল হোসেনের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তার মুঠোফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

ঘটনাটি নিশ্চিত করে বোয়ালিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নিবারণ চন্দ্র বর্মণ বলেন, মসজিদের ঈমামকে দায়িত্বে রাখা না রাখাকে কেন্দ্র করে মুসল্লিদের মধ্যে উত্তেজনা চলছিল। পরে পুলিশ ও নগরীতে টহলরত সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply