শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রোজ কাজের ফাঁকে এক মুঠো বাদাম খান? কী প্রভাব পড়ছে শরীরে

রোজ কাজের ফাঁকে এক মুঠো বাদাম খান? কী প্রভাব পড়ছে শরীরে

রোজ কাজের ফাঁকে এক মুঠো বাদাম খান? কী প্রভাব পড়ছে শরীরে
রোজ কাজের ফাঁকে এক মুঠো বাদাম খান? কী প্রভাব পড়ছে শরীরে

ফারহানা জেরিন: অনেকেই কাজের মাঝে বিকেলে বাদামভাজা, মুড়ি-বাদাম কিংবা শুধুই বাদাম মাখা খান। এতে কি শরীরের কোনও ক্ষতি হতে পারে?

বাদাম খেতে ভাল লাগে? কেউ কাঁচা বাদাম খান সকালে। কেউ বা বাদাম ভাজা, বাদাম মাখা কিংবা মুড়ি দিয়ে বাদাম খান। কিন্তু রোজ রোজ বাদাম খাওয়া কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল?

বাদাম খাওয়া নিয়ে নানা জনের নানা মত রয়েছে। অনেকেই যেমন বলে থাকেন যে বাদাম নিয়মিত খাওয়া মানেই ওজন বাড়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। কিন্তু সত্যিই কি তাই? নাকি বাদাম খেলে শরীরের কিছু উপকারও হতে পারে?

এক দল চিকিৎসকের বক্তব্য, নিয়মিত বাদাম খেলে শরীরের উপর বেশ কিছু ভাল প্রভাব পড়ে। নানা ধরনের সমস্যা থেকে দূরে থাকে শরীর।

কী কী উপকার হয় নিয়মিত বাদাম খেলে?

১) ওজন নিয়ন্ত্রণ: চিনাবাদাম নিয়মিত খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন। এমনই দাবি করা হয়েছে হালের গবেষণায়। কারণ, চিনাবাদামে কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট আর প্রোটিন থাকে যথেষ্ট মাত্রায়।

২) ক্যানসার নিয়ন্ত্রণ: চিনাবাদামে ফোলিক অ্যাসিড আর ফাইটিক অ্যাসিড রয়েছে। এই দুই অ্যাসিড কোলন ক্যানসারের মতো রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

৩) ডায়াবিটিসের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ: একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, চিনাবাদাম যদি নিয়মিত খাওয়া যায় তা হলে নিয়ন্ত্রণে রক্তে শর্করার মাত্রা। ফলে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কমে।

মতিহার বার্তা/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply